জুন ২৬, ২০১৬ - Women Words

Day: জুন ২৬, ২০১৬

কাস্টোমার যে মানের, প্রোডাক্টও তার কাছাকাছি মানের

কাস্টোমার যে মানের, প্রোডাক্টও তার কাছাকাছি মানের

পারমিতা হিম সাংবাদিকদের যারা গালি দিচ্ছেন, তাদের নিয়ে হাসছি। এদের কাজই গালি দেওয়া। কাদের এরা গালি দেননা? পুলিশ, সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, উকিল, ব্যবসায়ী-- কাদের? কেন পরকীয়ার নিউজ ছাপায় পত্রিকা? কারণ আপনারা সেগুলোর উপর হামলে পড়েন। বাংলাদেশ যখন নানা দিক থেকে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে বিপদগ্রস্ত, সেখানে জাতীয় ইজ্জতের বিষয় হয়ে দাঁড়ায়- বাংলাদেশী কুইজিনে ডেজার্ট আছে কি নেই! জাতীয় ইজ্জতের একমাত্র বিষয় এটা হবার কারণ একটাই, নাদিয়া হুসেইন নামে বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত এক ব্রিটিশ মহিলাকে গালাগালি করবার সুবর্ণ সুযোগ ছিল এই টপিকে। সমালোচনা জরুরী।মধ্যবিত্ত শ্রেণী যদিও ভন্ডের ভন্ড, যদিও নিজের সুবিধাতেই অন্যের ছলে বলে আসলে নিজেরেই সমালোচনা করে তারা। তারপরেও তাদের এইসব সমালোচনা জরুরী। কারণ অন্যশ্রেণীর বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের নেতৃত্ব এই সদ্যশিক্ষিত মধ্যবিত্ত শ্রেণীই দেবে। কিন্তু নিরেট গালিগালাজ ছাড়
স্বপ্নপূরণে মেট্রোরেলের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

স্বপ্নপূরণে মেট্রোরেলের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

স্বপ্ন বাস্তবায়নের আশা জাগিয়ে রোববার সকালে মেট্রোরেল প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পাশাপাশি তিনি বাস র‍্যাপিড ট্রানজিটের (বিআরটি) বাস ডিপো নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেন। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে দুটি কাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন শেষে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের একটি স্বপ্ন পূরণ হতে চলেছে।’ মেট্রোরেল প্রকল্পের কাজ শেষ হলে উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার পথ ৩৮ মিনিটে পাড়ি দিতে পারবেন যাত্রীরা। মূলত ঢাকার যানজট দূরীকরণ ও নগর যোগাযোগব্যবস্থাকে আধুনিক করে গড়ে তোলাই এই দুটি প্রকল্পের উদ্দেশ্য। শেখ হাসিনা বলেন, ঢাকায় যে পরিমান মানুষের বাস, সেই তুলনায় তুলনায় সড়কের অভাব আছে। তাই আধুনিক যোগাযোগব্যবস্থার মাধ্যমে অনেক মানুষের যাতায়াত সহজ করার জন্য কাজ করতে হবে। নগরবাসীর যাতায়াত সহজ করতে বিভিন্ন প্রকল্প নিয়েছে এবং নিচ্ছে তাঁর সরকার । ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-ময়মনসিংহ চা
মেয়েদের ভালোবাসাযাপন

মেয়েদের ভালোবাসাযাপন

কাউকে ‘হৃদয়হীনা’ বলার আগে আমি অন্তত ১০বার ভাল করে ভেবে নিই। আমার জন্য ওর হৃদয়ে ভালোবাসা জাগে না মানেই কিন্তু এই নয় যে, ওর হৃদয়ে ভালোবাসা নেই। আমার সামনে ও নিজেকে মেলে ধরে না, লুকিয়ে রাখে মানেই কিন্তু এই নয় যে, সে সংবৃত হয়ে থাকতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। আমি দেখেছি, আমার সামনে যে মেয়েটি প্রচ্ছন্ন থাকছে, সে মেয়েটিই অন্যকারোর সামনে নিজের সবটুকুই প্রকাশ করছে। আমার কাছে বারবারই মনে হতে থাকে, ও একটা হিপোক্রিট, ও একটা হিপোক্রিট! আমি বিশ্বাস করে ভাবতে শুরু করে দিই, ও ভুল, আমিই ঠিক। কিংবা, ও ভুল জায়গায় ভুল মানুষের কাছে নিজেকে নিরাপদ ভাবছে। আসলেই কি তা-ই? যদি ওরকম কিছু হয়ও বা, মেয়েটাকে কি সেটা বোঝানো যাবে? মনে হয় না। মেয়েরা মূলত ভিন্ন প্রজাতির জীব। ওদের ভাবনাগুলি ওদের মতনই। একটা মেয়ে কী চায়, কী পছন্দ করে, কী করলে ভালোবাসে, সেটা নিয়ে কোনোকিছুই বলা যায় না। অনেক ব্যাপারেই ছেলেরা কমবেশি স্টেরিওটিপিক্যাল হল
মরেই যাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের ‌‌‘ডেড সী’

মরেই যাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের ‌‌‘ডেড সী’

জর্ডান ও ইসরায়েল সীমান্তবর্তী ডেড সী মধ্যপ্রাচ্যের এক অবাক করা সাগর। এর পানি এতই ঘন যে চাইলেই কেউ তাতে ডুবে মরতে পারবেন না। বরং দিব্যি তাতে বসে বসে বই পড়া যায়। তবে দুঃসংবাদ হলো এমন ব্যতিক্রমী সাগর হয়তো একসময় হারিয়ে যাবে মর্ত্যলোক থেকে। কারণ দিন দিন এই ‘মৃত সাগর’ সংকুচিত হয়ে আসছে। তবে কি সত্যি সত্যি মরতে বসেছে ‘ডেড সী’? তিরিশ বছর আগে যখন ইজরায়েলের এনগেডি রিজর্টটি তৈরি হয়েছিল তখন ডেড সীর পানি ছিল তার দেয়ালের গা ঘেঁষে। কিন্তু এখন এই সমুদ্র এত দ্রুত সঙ্কুচিত হয়ে আসছে যে তার পানি দেখতে হলে পর্যটকদের জন্য তৈরি এক ট্রেনে পাড়ি দিতে হয় প্রায় ২ কিলোমিটার। তবে ডেড সি-র প্রাচীন সব গুণাবলী অবশ্য এখনো অটুট রয়েছে। ডেড সি একটি অতি লবণাক্ত পানি সমৃদ্ধ সাগর। এটি জর্ডানে অবস্থিত। ডেড সী’র পশ্চিমে ইসরাইল এবং ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীর, পূর্বে জর্ডান অবস্থিত। জিবুতির আসাল হ্রদের পর এটি বিশ্বের দ্বিতীয় স