জানুয়ারি ২৫, ২০১৯ - Women Words

Day: জানুয়ারি ২৫, ২০১৯

লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড পেলেন ইয়াশা সোবহান

লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড পেলেন ইয়াশা সোবহান

সেরা ব্র্যান্ড তৈরিতে অসামান্য অবদান রাখায় এশিয়ার অন্যতম সেরা পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক ইয়াশা সোবহান। তৃতীয় এশিয়াস গ্রেটেস্ট ব্র্যান্ডস অ্যান্ড লিডার্স ২০১৮ অনুষ্ঠানে ‘ব্ল্যাকসোয়ান উইমেন এমপাওয়ারমেন্টস প্রিন্সিপালস লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড ২০১৮’ পুরস্কার অর্জন করেছেন তিনি। গত ২১ জানুয়ারি সিঙ্গাপুরের ম্যারিনা বে সেন্ডস এক্সপো অ্যান্ড কনভেনশন সেন্টারে এশিয়ার শীর্ষ ব্যবসায়ী ও ব্র্যান্ডগুলোকে নিয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি পুরস্কার গ্রহণ করেন। মেধা, পরিশ্রম ও যোগ্যতায় এগিয়ে যাচ্ছেন এ দেশের নারীরা। যাঁরা শুধু দেশে নয়, এশিয়া ও বিশ্ব আঙ্গিনায়ও সফল ও সমাদৃত হচ্ছেন। তাঁদের অন্যতম ইয়াশা সোবহান। ইউআরএস-এশিয়াওয়ান ম্যাগাজিন এবং ইউআরএস মিডিয়া কনসালটিং পিএল আয়োজিত ব্যবসায়ীদের এ সম্মেলনে শতাধিক ব্র্যান্ড ও লিডার অ্যাওয়ার্ড বিজয়ীদের অভিনন্দিত করা হয়। এশিয়ার বিভিন্ন দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসা
প্রথমবারের মতো ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক হলেন চার নারী

প্রথমবারের মতো ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক হলেন চার নারী

চার নারী সেনা কর্মকর্তা প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আর্টিলারি ও ইঞ্জিনিয়ার্স ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে আরেকটি অধ্যায়ের সূচনা হলো। গতকাল বৃহস্পতিবার ওই চার কর্মকর্তাকে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদের র‌্যাঙ্ক ব্যাজ পরিয়ে দেওয়া হয়। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানায়, সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ বাহিনীর সদর দপ্তরে পদোন্নতি পাওয়া দীর্ঘমেয়াদি কোর্সের চার নারী কর্মকর্তাকে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদের র‌্যাঙ্ক ব্যাজ পরিয়ে দেন। এ সময় ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। আইএসপিআর জানায়, মেজর থেকে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদে পদোন্নতি পাওয়া চার নারী কর্মকর্তা হলেন মেজর সানজিদা হোসেন (আর্টিলারি), মেজর সৈয়দা নাজিয়া রায়হান (আর্টিলারি), মেজর ফারহানা আফরীন (আর্টিলারি) ও মেজর সারাহ্ আমির (ইঞ্জিনিয়ার্স)। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নারীর ক্ষমতা
আড়াই হাজার বছর পর ক্লিওপেট্রার সমাধির সন্ধান!

আড়াই হাজার বছর পর ক্লিওপেট্রার সমাধির সন্ধান!

ক্লিওপেট্রা! সৌন্দর্য আর সীমাহীন ক্ষমতার প্রতীক ধরা হয় তাকে। সীমিত শক্তিকে অসাধারণ কৌশলে অসীমে নিয়ে যাওয়ার বিরল প্রতিভা তিনি। শুধু প্রাচীন মিসর নয় ইতিহাসের সবচেয়ে বিস্ময়কর রানি এই ক্লিওপেট্রা। আধুনিক ইতিহাসবিদদের মতে, সুন্দরী হিসেবে তার খুব বেশি খ্যাতি ছিল না। কিন্তু তীক্ষ্ম বুদ্ধিমত্তা, অন্যকে বশে আনার প্রত্যয়ী মমতা, সহজাত রসবোধ ও প্রচণ্ড উচ্চাভিলাষ, বাস্তবায়নের অদম্য ইচ্ছাশক্তির জোরে তিনি সর্বকালের সেরা নারীদের কাতারে স্থান করে নিয়েছেন।রানি ক্লিওপেট্রার নামের সঙ্গে সেনানায়ক মার্ক অ্যান্টনির নামটি জড়িত। তারা দুজনই মারা গিয়েছিলেন ২০৫০ বছর আগে। এরপর বহু বছর ধরে প্রত্নতাত্ত্বিকগণ খুঁজে চলেছেন তাদের সমাধি। অবশেষে নাকি সেই সমাধির খোঁজ মিলেছে।ইতিহাসে অ্যান্টনি-ক্লিওপেট্রার প্রেমের কথাই ফিরে এসেছে বারবার। বরং ক্লিওপেট্রার স্বামীর কথা খুব একটা জানা যায় না। আলেকজান্দ্রিয়া থেকে ১৮ মাইল দূরে প্রাচী