শবরীমালা মন্দিরে ঢোকা কনক ঢুকতে পারছেন না শ্বশুরবাড়িতে
অমিতাভ ভট্টশালী
দক্ষিণ ভারতের প্রাচীন শবরীমালা মন্দিরে প্রবেশ করে ইতিহাস গড়েছিলেন যে দুই নারী, তাদেরই একজনকে বাড়িতে ঢুকতে দিচ্ছে না পরিবার।
কনকদুর্গা নামের ওই নারী এ মাসের গোঁড়ায় শবরীমালা মন্দির থেকে বাড়ি ফেরার পরে তার শাশুড়ি কাঠ দিয়ে মেরে মাথা ফাটিয়ে দিয়েছিলেন।
১০ থেকে ৫০ বছর বয়সী নারীদের শবরীমালা মন্দিরে প্রবেশ না করতে দেওয়ার যে শতাব্দী প্রাচীন প্রথা রয়েছে, সেই প্রথা বাড়ির বউ হয়ে কেন তিনি ভেঙ্গেছেন - এটাই ছিল কনকদুর্গার শাশুড়ির রাগের কারণ।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পরে মিজ কনকদুর্গা বাড়ি ফিরে দেখেন স্বামী সহ শ্বশুরবাড়ির কেউ সেখানে নেই। বাড়ি তালাবন্ধ।
সমাজ কর্মী থাঙ্কাচান ভিথায়াতিল বিবিসিকে বলছিলেন, "তিনি হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরে দেখেন যে সেখানে কেউ নেই। স্বামী বা শ্বশুরবাড়ির কেউ তার সঙ্গে কথা পর্যন্ত বলতে চায় নি।"
"কনকদুর্গার সঙ্গে পুলিশও গিয়েছিল। বাড়িতে ঢুক