নভেম্বর ৮, ২০১৬ - Women Words

Day: নভেম্বর ৮, ২০১৬

সিলেটকে বাল্যবিবাহ মুক্ত ঘোষণা

সিলেটকে বাল্যবিবাহ মুক্ত ঘোষণা

বাল্যবিবাহ মুক্ত হিসেবে ঘোষণা করা হলো সিলেট জেলাকে। আজ মঙ্গলবার সকালে সিলেটের আরামবাগ এলাকার আমানউল্লাহ কনভেনশন সেন্টারে ‘কন্যাশিশুর বিয়ে নয়, করবে তারা বিশ্ব জয়’ স্লোগানে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সিলেটকে বাল্যবিবাহ মুক্ত ঘোষণা করে জেলা প্রশাসন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব (সংস্কার ও সমন্বয়) এন এম জিয়াউল আলম। প্রধান অতিথি বক্তব্যে জিয়াউল আলম বলেন, ‘সিলেট এমনিতেই প্রবাসী-অধ্যুষিত অঞ্চল। তাই ভালো পাত্র পেলে নির্ধারিত বয়সের আগেই কন্যাদের বিয়ে দেওয়ার প্রবণতা অনেক অভিভাবকেরই রয়েছে। এ ক্ষেত্রে সিলেটকে বাল্যবিবাহমুক্ত ঘোষণা করা জেলা প্রশাসনের একটি চ্যালেঞ্জিং কাজ। এখন এটি ধরে রাখতে উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিদের সজাগ দৃষ্টি রাখা উচিত। সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. জয়নাল আবেদীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার মো. জামাল উদ্দীন আহমদ।
তিন শহরের ফলাফলে ট্রাম্প ৩২ হিলারি ২৫

তিন শহরের ফলাফলে ট্রাম্প ৩২ হিলারি ২৫

মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রথম কেন্দ্রের ভোটে ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিলারি ক্লিনটন জয়ী হলেও রিপাবলিকান পার্টির ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘুরে দাঁড়াতে সময় লাগেনি। এখন পর্যন্ত পাওয়া তিনটি শহরের ফলাফল অনুযায়ী ট্রাম্প ৩২-২৫ ভোটে এগিয়ে গেছেন। প্রথম নির্বাচনী কেন্দ্র হিসেবে নিউ হ্যাম্পশায়ারের ডিক্সভিল নচ-এর বাসিন্দারা মধ্যরাতে ভোট দেন তাদের পছন্দের প্রার্থীকে। বিরোধী প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ২ ভোটে হারিয়ে দেন ডেমোক্রেটিক প্রার্থী। ডিক্সভিল নচের ৮টি ভোটের মধ্যে হিলারি পান ৪টি ভোট, ডোনাল্ড ট্রাম্প পান ২টি ভোট, লিবার্টেরিয়ান প্রার্থী গ্যারি জনসন পান ১টি ভোট এবং মিট রোমনি ১টি ভোট। কিন্তু হার্টস লোকেশন ও মিলসফিল্ডের ফলাফল প্রকাশিত হলে দেখা যায় ট্রাম্প এগিয়ে গেছেন ৩২-২৫-এ। হার্টসেও জয়ী হন হিলারি। এখানে হিলারি জয়ী হন ১৭-১৪ ভোটে। কিন্তু মিলসফিল্ডে ট্রাম্প পান বিশাল জয়। এখানে ট্রাম্প জয়ী হ
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী হামলায় ইউপি চেয়ারম্যানসহ নিহত ২

কুমিল্লায় সন্ত্রাসী হামলায় ইউপি চেয়ারম্যানসহ নিহত ২

কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলায় গাড়িতে হামলা চালিয়ে এক ইউপি চেয়ারম্যান ও তার সহযোগীকে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এতে আহত হযেছেন তিনজন। রাস্তায় যানজটের মধ্যে এ হামলার ঘটনা ঘটে।   নিহতরা হলেন- তিতাস উপজেলার জিয়ারকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মনির হোসেন সরকার (৩৬) এবং তার সহযোগী মহিউদ্দিন ভূঁইয়া (২০)। দাউদকান্দি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবু ছালাম মিয়া জানান, মঙ্গলবার সকাল পৌনে ৮টার দিকে উপজেলার গৌরীপুর এলাকায় তারা হামলার শিকার হন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির এস আই বাচ্চু মিয়া জানান, সকালে পৌনে ১০টার দিকে পাঁচজনকে রক্তাক্ত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হলে চিকিৎসক মনির ও মহিউদ্দিনকে মৃত ঘোষণা করেন। এস আই বাচ্চু আরও জানান, নিহতদের শরীরে গুলি ও কোপের চিহ্ন ছিল। অলি (৩০), সুমন (২২) ও ইসমাইল নামে আরও তিনজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাদের বাড়ি তিতাস উপজেলায়। হতাহতদের সঙ্গ
সুষমা স্বরাজের হস্তক্ষেপে পাক-ভারত প্রেম কাহিনীর শুভ পরিণতি

সুষমা স্বরাজের হস্তক্ষেপে পাক-ভারত প্রেম কাহিনীর শুভ পরিণতি

পাকিস্তান ও ভারতের প্রেম কাহিনীর সফল বা শুভ সমাপ্তির খবর যেমন আছে তেমনি করুণ পরিণতিও। ভালোবাসার পরিণতি বিয়েতে গড়ালেও নানা বাধা-বিপত্তি পার করতে হয় দুই দেশে থাকা প্রেমিক-প্রেমিকাকে। দু'দেশের সম্পর্কে টানাপোড়েনের প্রভাব ভালোবাসার সম্পর্কেও এসে পড়ে অনেক সময়। তেমনটাই ঘটেছিল নরেশ তিওয়ানি ও প্রিয়া বাচ্চানির ক্ষেত্রে। তাদের বিয়ের অনুষ্ঠান হবে কিনা তা নিয়ে দেখা দিয়েছিল সংশয়। কারণ ভারতে আসার ভিসা পাচ্ছিলেন না কনের পরিবারের। ভারতের যোধপুরে বাস করেন নরেশ তিওয়ানি, কিন্তু তার প্রেমিকা প্রিয়া বাচ্চানি থাকেন পাকিস্তানে। তিন বছরের প্রেমের সম্পর্ক এদের দুজনের। আর তাদের পরিবারেরে সম্মতিতে বিয়ের দিন-তারিখও ঠিক হয়। কিন্তু সমস্যা বাধে ভিসা পাওয়া নিয়ে। পাকিস্তান থেকে ভারতে আসার ভিসা পেতে দেরী হচ্ছিল প্রিয়া বাচ্চানি ও তার পরিবারের। আর এটা দেখে নরেশ তিওয়ানি একদিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্ব
কেউ একজন আমাকে অনেক ভালোবাসতেন

কেউ একজন আমাকে অনেক ভালোবাসতেন

ফাহমিদা খান ঊর্মি দাদুমণির বড় ছেলের বড় মেয়ে আমি। মানে পরিবারের প্রথম নাতনী। প্রথম হিসেবে স্বভাবতই সবার আলাদা আদর-যত্ন পেয়ে এসেছি জন্মের পর থেকেই। তার উপর জন্মের পর প্রথম তিন বছর পর্যন্ত যেহেতু পরিবারে আমি একমাত্র শিশু ছিলাম সেহেতু সব ব্যাপারে আমাকে নিয়ে তাদের বাড়াবাড়ি ছিল। তবে দাদীর বেলা সেটা যেন বাড়াবাড়ি পর্যায়েরই ছিল। যে বাড়াবাড়িগুলো না করলেও হতো। যেমন ছোটবেলা উনি কখনো আমাকে মাটিতে খেলতে দিতেন না। শুধু তাই নয় দিনে ৫-৬ বার আমার কাপড় বদলে দিতে হত। কয়েক ঘন্টা পরপর কাপড় বদলে দেরী হলে আম্মুকে সে কি বকাঝকা। শরীরে নাকি রোগ জীবাণু বাসা বাঁধবে! উনার কিছুটা মানসিক সমস্যা ছিল। অন্য দশজন মানুষের মত তাই অত বোধ-বুদ্ধি ছিল না। তিনি আমাকে ফ্লোরে চক দিয়ে আঁকাআঁকি শেখাতেন। বেশি শেখাতেন ভূত-পেত্নি আঁকা। যার উপর রাগ হত ভূত/পেত্নি বানিয়ে তার ছবি আঁকতেন। তার সাথে যুদ্ধ খেলতাম আমরা। বন্দুক কিংবা তলোয়ারের ছবি