সঙ্গীতে ও অভিনয়ে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ চলতি বছর ৬ জনকে একুশে পদক দেয়া হচ্ছে। তারা হলেন সঙ্গীতে সুবীর নন্দী, আজম খান ও খায়রুল আনাম শাকিল এবং অভিনয়ে লাকী ইনাম, সুবর্ণা মুস্তাফা ও লিয়াকত আলী লাকী।
একুশে পদক হলো বাংলাদেশের দ্বিতীয় শীর্ষ পুরস্কার। ২০১৮ সালে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২১ জনকে এই পদক প্রদান করা হচ্ছে।
শেখ মাহফুজা রশিদ
আপনি কবি তাই প্রাক্তন শব্দটাকে আপনি ভালোবাসতেই পারেন,কারণ আপনি এই শব্দটাকে পুঁজি করে অন্তত ডজনখানেক কবিতা অথবা কবিতার দুর্দান্ত একটা সিরিজ নিখে ফেলতে পারেন। কিন্তু আপনার সহজ সরল পাঠক একটা বড়সড় ধাক্কা খেয়ে ফেলতে পারে।অথবা আনন্দে কেঁদে ফেলতে পারে আপনার প্রাক্তন প্রেমিক/প্রেমিকা, তার জন্য আপনার উৎসাহ এবং দুঃখবোধ অথবা কখনো কখনো তাকে আবারো ফিরে পাওয়ার আগ্রহ দেখানোর জন্য। তারপর হঠাৎ একদিন আপনার মুঠোফোনে বা ইমেইলে পেয়ে যেতে পারেন একটি খুদে বার্তা… পাঠিয়েছে আপনার প্রাক্তন প্রেমিক/প্রেমিকা … "অভিনন্দন!! ইশ তুমি তো দেখছি সত্যি সত্যি কবি হয়ে গিয়েছো! ভালোই তো লিখো…, লিখে যাও, একদিন দেখো সবাই তোমার কবিতা পড়বে। আমি আগেই বুঝতে পেরেছিলাম তুমি একদিন বিখ্যাত কবি হবে।" তারপর বোকা কবি লিখবে আরো ডজনখানেক কবিতা, আরো কতো কতো কবিতার সিরিজ,আরো কতো কতো কাব্যগ্রন্থ। যথারীতি সেই প্রাক্তন প্রেমিক/প্র
বগুড়ার ধুনট থানার পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) রোজিনা খাতুন (৩১) আত্মহত্যা করেছেন।
তিনি নাটোরের সিংড়া উপজেলার বাহাদুরপুর গ্রামের নান্নু মিয়ার মেয়ে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে রোজিনা খাতুন বিষপান করলে তাকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রাতে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে ধুনট থানার ওসি ইসমাইল হোসেন জানান, এএসআই রোজিনার আত্মহত্যার কারণ অজ্ঞাত।
তবে নিহতের পরিবারের সদস্যদের দাবি, পারিবারিক কারণে রোজিনা আত্মহত্যা করেছেন।
জানা গেছে, ২০০৭ সালে পুলিশ কনস্টেবল পদে যোগ দেন রোজিনা খাতুন। এর পরের বছর একই গ্রামের আবদুল লতিফ মোল্লার ছেলে হাসান আলীর সঙ্গে তার বিয়ে হয়। তার স্বামী স্থানীয় দমদমা কারিগরি স্কুলের সহকারী শিক্ষক।
প্রতিবেশীরা জানান, রোজিনার পুলিশে চাকরি করাটা তার স্বামী পছন্দ করতেন না। চাকরি ছাড়ার জন্য ত
সুদীপ্তা ভট্টাচার্য্য রুমকি
বেশিরভাগ প্রেমের বিয়ের ক্ষেত্রে এই মানসিকতার শাশুড়িরা উন্মাদের মতো আচরণ করেন।মরার উপর খাড়ার ঘা হিসাবে কাজ করে বিয়ের আগে ছেলের সাথে গড়ে উঠা বউ এর বন্ডিং।ছেলে বউ এর গোলাম হয়ে যাচ্ছে এই আশঙ্কায় তারা কি পরিমাণ নিচে নেমে যান তা তারা একবারো ভাবেন না।অথচ এটুকু বোঝেন না বিয়ের আগে বিশ্বাস, আস্থা, নির্ভরতা গড়ে ওঠার একমাত্র কারণ মধ্যবর্তিনী হয়ে প্রতিটা মুহূর্তে প্যাচ লাগানোর অন্যের সুযোগের অভাব।অথচ সেই সম্পর্কটাই ধ্বংস হয়ে যায় বিয়ের পর অসুস্থ মানসিকতার অনেক শাশুড়ির কারণে।এতে শুধু একটা সংসারই ভাঙে না,ভাঙে মন, ধ্বংস হয় জীবন।সন্তান যদি থাকে তাহলে এই নোংরামিটা পাপের পর্যায়ে পড়ে আমার মতে।
মাতৃঋণ শোধের মাধ্যম যদি স্ত্রী-সন্তানহীন জীবনযাপন হয় তাহলে মায়ের সাথে পুত্রেরও চিকিৎসা প্রয়োজন অতিসত্বর। আমাকে সেদিন একজন একটা ছবি দেখিয়েছিল যেখানে বিবাহিত পুত্র স্ত্রী-সন্তানহীন হয়ে তার বাব
সিলেটে অটোরিকশায় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় নানি ও নাতনি নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন আরও তিনজন।
গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সিলেট-ফেঞ্চুগঞ্জ সড়কের হাজীগঞ্জ বাজারের ধরমতলা নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন- নানি ফরিদা বেগম (৪৫)। তিনি সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম মল্লিকপুর গ্রামের আহসান মিয়ার স্ত্রী ও তার ৯ মাস বয়সী নাতনি আফরোজা বেগম তিশা। আফরোজার বাবার নাম সেলিম মিয়া।
এসএমপির মোগলাবাজার থানা পুলিশের ওসি আবদুল কাইয়ুম চৌধুরী গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, অটোরিকশায় পাঁচজন যাত্রী সিলেট শহর থেকে ফেঞ্চুগঞ্জে যাচ্ছিল। পথে হাজীগঞ্জ বাজারের ধরমতলা নামক স্থানে বিপরীতমুখী মিনিবাস ওই অটোরিকশাকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলে নানি ফরিদা বেগম মারা যান। এ সময় আহত হন চারজন।
নিহতদের মৃতদেহ সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রাখা হয়েছে।
নারী পরম্পরা নিয়ে সিলেটি বয়ানে লেখা কবি শামীম আজাদের বই 'কইন্যা কিচ্ছা'। এ গ্রন্থটি মূলত বাচিক শিল্পীদের জন্যই লেখা। এর মন্ত্রণাদাতা দুই প্রথিতযশা বাচিক শিল্পী রূপা চক্রবর্তী ও মুনিরা পারভিন- যাঁরা বাংলাদেশ ও বিলেতে পরম মমতায় বইটির শোলকগুলো তুলে নিয়েছেন তাদের মায়াময় কন্ঠে। মাত্র এক ফর্মার হালকা পাতলা এ বইটি হাতে নিয়ে মঞ্চে দাঁড়ালে দূর থেকেও দৃষ্টি গোচর হবে এর প্রচ্ছদের কন্যাদের শ্রী।
শামীম আজাদের কবিতার ক্যালিগ্রাফিতে ও নির্ঝর নৈঃশব্দের প্রচ্ছদ চিত্র ও অলংকরণে বাজারে আসবে 'কইন্যা কিচ্ছা' শাড়ি ও গান। গানের সুর ও কন্ঠ দিয়েছেন সিলেটি কন্যা প্রখ্যাত কন্ঠশিল্পী লাভলী দেব। এমন অভিনব উদ্যোগটা বাংলাদেশের খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার বিপ্লব সাহার। তিনি 'বিশ্ব রঙ' এর স্বত্তাধিকারী ও প্রধান ডিজাইনার। এটি প্রকাশিত হচ্ছে আরও একজন সিলেটি কন্যা এবং জাগৃতি প্রকাশন এর স্বত্তাধিকারী রাজিয়া রহমানের মুগ্ধ আগ