মে ২৬, ২০১৭ - Women Words

Day: মে ২৬, ২০১৭

বয়স মাত্র ১০: সংগীতের দুনিয়া কাঁপিয়ে দিচ্ছে মেয়েটি

বয়স মাত্র ১০: সংগীতের দুনিয়া কাঁপিয়ে দিচ্ছে মেয়েটি

মেয়েটির নাম আলমা ডিউশ্চার। মাত্র ১০ বছর বয়সে সে সংগীতজ্ঞ ও কম্পোজার হয়ে উঠেছে। খুব শিগগিরই সে ক্লাসিক্যাল মিউজিক সৃষ্টি করতে যাচ্ছে। অন্য শিশুদের মতোই সে বাড়ির বাগানে দৌড়াত আর খেলে বেড়াত। কিন্তু সবকিছুই বদলে গেল যেদিন সে পিয়ানোর সামনে বসল আর একটা বেহালা হাতে তুলে নিল।  সম্প্রতি বিবিসি সাক্ষাৎকার নিয়েছে এই শিশু জিনিয়াসের। বেশ কয়েক বছর ধরেই আলমা পিয়ানো আর বেহালার বেশ কয়েকটি সোনাটা, চৌপদী আর সর্বসম্প্রতি পূর্ণদৈর্ঘ্যের অপেরা কম্পোজ করেছে। সংগীত ও যন্ত্রসংগীতের ওপর এই সহজাত দক্ষতা সে হঠাৎ করেই উপলব্ধি করেছে। 'আমার মনের মধ্যে এই অপূর্ব সুর খেলা করতে থাকে', সাক্ষাৎকারে বিবিসি-কে জানায় এই ব্রিটিশ শিশু। 'মনের মধ্যে কখনও কেউ গান গায়, কেউ পিয়ানো বাজায়, কেউ বা বেহালার সুরে ভাসিয়ে দেয়'। একবার একটা স্বপ্ন দেখেছিল সে। তখন বয়স ৮। আলমা দেখল, রাতের আঁধারে একসেট ই-ফ্ল্যাট পিয়ানো তার স্বপ্নে এলো। ঘুম ভাঙার
ভাস্কর্য সরানোর বিক্ষোভ মিছিলে কাঁদানে গ্যাস ও জলকামান, আটক ৪

ভাস্কর্য সরানোর বিক্ষোভ মিছিলে কাঁদানে গ্যাস ও জলকামান, আটক ৪

সুপ্রিম কোর্ট চত্বর থেকে ভাস্কর্য সরানোর প্রতিবাদে আজ শুক্রবার একটি বিক্ষোভ মিছিল হয়।   মিছিলে কাঁদানে গ্যাসের শেল ও জলকামান (রঙিন পানি) ছুড়ে পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকে ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক লিটন নন্দীসহ চারজনকে আটক করেছে পুলিশ। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিক্ষোভকারীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে থেকে মিছিল নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দিকে যাচ্ছিলেন।  দুপুর সোয়া ১২টার দিকে মাজার গেটের সামনে পুলিশ তাদের লক্ষ্য করে জলকামান ও কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। এ ব্যাপারে পুলিশের রমনা অঞ্চলের উপকমিশনার মারুফ হোসেন বলেন, হাইকোর্টের সামনে কেউ বিক্ষোভ করতে পারেন না। নিরাপত্তার স্বার্থে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করা হয়েছে। তাদের ছত্রভঙ্গ করতে জল কামান ও কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করার কথা স্বীকার করেন তিনি। পুলিশ জানায়, ঘটনাস্থল থেকে চারজনকে আটক করা হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা বলেন, এই চারজনের এক
ধর্মীয় নেতাদের রক্তচক্ষু: নিজের পোশাক পোড়ালেন আফগান গায়িকা

ধর্মীয় নেতাদের রক্তচক্ষু: নিজের পোশাক পোড়ালেন আফগান গায়িকা

নিজের একটি পোশাক পুড়িয়ে দিলেন আফগান গায়িকা এবং টিভি ব্যক্তিত্ব আরিয়ানা সাঈদ। কিন্তু কেন? জেনে নেয়া যাক ঘটনাটি। গত ১৩ই মে এক কনসার্টে শরীর-রঙা আঁটসাঁট পোশাক পরে গান করেছিলেন আরিয়ানা। তারপর শুরু হয়ে যায় সমালোচনা আর নিন্দা। বিশেষ করে আফগান ধর্মীয় নেতারা তার পোশাক নিয়ে উঠেপড়ে লাগেন। তারা বলেন, আরিয়ানার পোশাক অনৈসলামিক এবং আফগান সংস্কৃতির বিরোধী। সমালোচনার মুখে তার সেই পোশাকটি পুড়িয়ে দেন আরিয়ানা। তারপর পোড়ানোর ভিডিও ফুটেজ তার ফেসবুক পাতায় পোস্ট করেন। তবে পোশাক পুড়িয়ে দিলেও ক্ষোভ চেপে রাখতে পারেননি এই শিল্পী। ফেসবুকে ১৬ লাখ ফলোয়ারকে লক্ষ্য করে তিনি তার স্ট্যাটাসে লিখেছেন, "আপনারা যদি মনে করেন আফগানিস্তানের একমাত্র সমস্যা পোশাক, তাহলে আমি তা পুড়িয়ে দিচ্ছি।" আরিয়ানা সাঈদ আফগানিস্তানে খুবই জনপ্রিয়। তিনি নিজেই গান লিখে তা গান। কাবুলে টোলো টিভিতে তিনি সঙ্গীত প্রতিভা খোঁজার