মে ২, ২০১৭ - Women Words

Day: মে ২, ২০১৭

শিশু সুমাইয়া অপহরণ: বিল্লাল রিমান্ডে

শিশু সুমাইয়া অপহরণ: বিল্লাল রিমান্ডে

শিশু সুমাইয়া অপহরণ মামলায় আসামী মো. বিল্লালের বিরুদ্ধে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর হাকিম রায়হান-উল-ইসলাম এ আদেশ দেন। এর আগে বিল্লালকে আদালতে হাজির করে সাত দিন রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কামরাঙ্গীরচর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রবিউল ইসলাম। ওই রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, এ মামলার অপর আসামি গ্রেপ্তার সাবিনা আক্তার জানিয়েছেন, সুমাইয়াকে অপহরণ করার পর কেরানীগঞ্জের ব্রাহ্মণকিত্তায় হাজি সাহেব নামের এক ব্যক্তির বাসায় বিল্লালসহ একত্রে থাকা শুরু করেন। ওই বাসায় সুমাইয়াকে আসামি বিল্লাল নির্যাতন করেন বলে সাবিনা ১৬৪ ধারায় দেওয়া জবানবন্দিতে আদালতকে জানিয়েছেন। আসামি প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে এ ঘটনার সত্যতা স্বীকারও করেছেন। এ ঘটনার রহস্য উদ্‌ঘাটনের জন্য আসামি বিল্লালকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা জরুরি। শুনানি শেষে আদালত বিল্লালের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
নারীদের জন্য ইভানকার সিরিয়াস বই

নারীদের জন্য ইভানকার সিরিয়াস বই

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সুন্দরী কন্যা ইভানকা ট্রাম্প। গোটা পৃথিবীতে আলোচিত তিনি। ফ্যাশন ডিজাইনার ও ব্যবসায়ী ছাড়াও তার আরেকটি পরিচয় রয়েছে। তিনি একজন লেখিকা। ২০০৯ সালে তার প্রথম বই বের হয়। বইয়ের নামটি-'দ্য ট্রাম্প কার্ড: প্লেইং টু উইন ইন ওয়ার্ক অ্যান্ড লাইফ'। সেখানে তিনি কর্মজীবনে মানুষকে সফল হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। সেখানে তার সফল ব্যবসায়ী বাবার কথাও তুলে ধরেছেন।   সম্প্রতি দ্বিতীয় বই বের হয়েছে তার। আগের বইতে তার লেখনী কিছুটা স্থূল ধাঁচের হলেও এই বইয়ে দারুণ সিরিয়াস মার্কিন ফার্স্ট ডটার ইভানকা। এবারের বইটির নাম 'ওমেন হু ওয়ার্ক: রিরাইটিং দ্য রুলস ফর সাকসেস'। এখানে একজন নারী হিসাবে তিনি নারীদের পাশেই দাঁড়িয়েছেন। কর্মক্ষেত্রে নারীদের এগিয়ে যাওয়ার পথ বাতলে দিয়েছেন। কর্মজীবী নারীদের পরিবার ও ব্যক্তিগত জীবনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার পথও দেখিয়েছেন।   বই থেকে আসা আয় তিনি জনকল্যাণমূলক কাজ
ব্রিটেনের রাজকন্যার ছবি প্রকাশ

ব্রিটেনের রাজকন্যার ছবি প্রকাশ

ব্রিটেনের রাজপরিবারের রাজকন্যা প্রিন্সেস শার্লোটের দ্বিতীয় জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে একটি ছবি প্রকাশ করা হয়েছে। শার্লোটের মা কেট মিডলটন ছবিটি এপ্রিল মাসে তুললেও সম্প্রতি তা প্রকাশ করা হয়। খবর বিবিসি'র। এর আগে গত বছরও ব্রিটিশ রাজবংশের চতুর্থ উত্তরাধিকারী এই রাজকুমারীর জন্মদিন পালনের আগে একই ধরনের ছবি প্রকাশ করা হয়েছিল রাজপরিবারের পক্ষ থেকে। কিংসটন প্যালেসের পক্ষ থেকে ছবি প্রকাশের কথা জানিয়ে বলা হয়েছে, প্রিন্সেস শার্লোটির এই ছবি সবাই উপভোগ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। প্রকাশিত ছবিতে রাজকন্যাকে একটি কার্ডিগান পড়া অবস্থায় মাথায় একটি ক্লিপ দিয় চুল গুছিয়ে রাখতে দেখা গেছে। 
চিত্তরঞ্জন লেনের ‘যুগশক্তি’ বাড়িটা

চিত্তরঞ্জন লেনের ‘যুগশক্তি’ বাড়িটা

শবনম সুরিতা ডানা গ্রীষ্মকাল হোক কিবা শীতের দিন। ছোটবেলার ছুটি মানেই ছিল ধূলো উড়িয়ে, ঘাম ঝরিয়ে দল বেঁধে করিমগঞ্জে দাদুর বাড়িতে হানা দেওয়া। ভারতবর্ষের একটি নিতান্ত প্রান্তিক শহরের তস্য প্রান্তিক কোণে সরু হাড় জিরজির করতে থাকা ‘চিত্তরঞ্জন লেন’। সেই গলিতে নাক বরাবর হাঁটলে খান কতক বাড়ি পেরোলেই টিমটিম করা একটি নীচু একতলা বাড়ি। বাড়িটির গায়ে ক্ষয়ে যাওয়া অক্ষরে লেখা ‘যুগশক্তি’। অথৈ রহস্যে ভরপুর সেই বাড়িতেই আমার মায়ের জন্ম, আমার দৌরাত্মের আঁতুড়ঘর। ‘যুগশক্তি’-র বাড়িতে নিয়ম মেনে সকাল হত মাছবিক্রেতার আনাগোনায়। নাতি-নাতনী-মেয়ে-জামাইদের আগমন চিত্তরঞ্জন লেনে চির অসম্পূর্ণ মানা হত দু’বেলা মাছদের বৈপ্লবিক সংখ্যাহ্রাস না ঘটালে। দুপুরবেলায় কানাউঁচু স্টিলের থালায় মাছভাজা সহকারে মুসুর ডাল, মুড়ি ঘন্ট, তেল কই না পড়লে আমার যেমন মনে হত না যে ছুটি পড়েছে, সেভাবেই সন্ধ্যেবেলা লোডশেডিং ছিল অবধারিত। ঘুটঘুটে অন্ধকার, ঝিঁঝ
বাংলার আরেক আয়েশার খোঁজ দিল্লিতে

বাংলার আরেক আয়েশার খোঁজ দিল্লিতে

হাতে-পিঠে, কোমরে দগদগে লাল দাগ। কোথাও কোথাও কালশিটে পড়ে গেছে। ফুলে রয়েছে শরীরের একাধিক জায়গা। মার খেতে খেতে আর দিনের পর দিন ধর্ষণের শিকার হতে হতে শরীরে আর কোনও শক্তিই অবশিষ্ট নেই। মন পুরোপুরি বিধ্বস্ত। শনিবার দক্ষিণ দিল্লির গোবিন্দপুরী থেকে এই অবস্থাতেই উদ্ধার করা হল এ রাজ্যের কিশোরী দেবী (নামবদল)-কে। তার বাড়ি দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং এলাকায়। গ্রেফতার হয়েছে মূল অভিযুক্ত লিটু মিত্র নামে এক যুবক। বছর দেড়েক আগে দক্ষিণ ২৪ পরগনারই ডায়মন্ড হারবার থেকে পাচার হয়ে যাওয়া এক কিশোরীর খোঁজ মিলেছিল রাজধানীতে। লাগাতার ধর্ষণের পরে এইচআইভি-তে আক্রান্ত সেই আয়েশা (পরিবর্তিত নাম) এখনও পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠতে পারেনি। তার পরে ওই জেলার আরও এক আয়েশাকে উদ্ধারের ঘটনাকে ঘিরে প্রশ্ন উঠছে, বিশেষ করে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মেয়েদেরই কেন নিশানা করছে পাচারকারীরা? তাদের রুখতে জেলা বা রাজ্য প্রশাসন কি আদৌ তৎপর? কী করছে রাজ্যে