ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০১৭ - Women Words

Day: ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০১৭

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে বাংলাদেশি তরুণীর মৃত্যু

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে বাংলাদেশি তরুণীর মৃত্যু

বৈমানিক হওয়ার স্বপ্নটা আর পূর্ণতা পেলো না শায়রা নূর লামিছার (২১)। তার আগেই গত রোববার (১২ ফেব্রুয়ারি) যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য ক্যালিফোর্নিয়ার সান দিয়াগোতে প্রশিক্ষণ বিমান দুর্ঘটনায় না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন বাংলাদেশি এই তরুণী। যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলসে বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কনসাল জেনারেল প্রিয়তোষ সাহা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, স্থানীয় সময় রোববার বেলা আড়াইটায় সান তিয়াগোর পাম ভ্যালি ক্লিভল্যান্ড ন্যাশনাল ফরেস্টে লামিছার প্রশিক্ষণ বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। এক প্রশিক্ষক ও দুইজন প্রশিক্ষণার্থী নিয়ে সেসলা-১৭২৫ প্রশিক্ষণ বিমানটি উড্ডয়নের কিছু সময় পরই বিধ্বস্ত হয়। বিধ্বস্ত হওয়ার পর দু’জনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হলেও লামিছাকে উদ্ধার করা হয় মৃত অবস্থায়। তার বাবা জাকির হোসেন পান্না বর্তমানে বাংলাদেশ বিমানের ক্যাপ্টেন। লামিছার বাবা ও মা সিনকি হোসেন ঢাকার উত্তরার ৩ নম্বর সেক্টরে বাস করেন। বাবা
বাবার মত হয় না আর কেউ

বাবার মত হয় না আর কেউ

রোমেনা লেইস আমরা বাড়ি ফিরবো যেদিন তার আগে থেকেই আমার আব্বা নিজের পছন্দের মাছ-মাংস সব বাজার করে, রান্না করিয়ে, আমাদের অপেক্ষায় থাকতেন। বাড়ি ফিরলে গেটের কাছেই আব্বা বুকে টেনে নিয়ে বলতেন, বেশী কষ্ট হয়েছে কি? খিদে পেয়েছে? রাস্তায় কী খেয়েছ? আজ আব্বা নেই। এখন কেউ আর অপেক্ষায়ও থাকে না।। আমার আব্বা ডাক্তার আবুল লেইস। ডাক নাম ময়না। জন্ম ১৯২৪ সালের ২৫ শে ডিসেম্বর। বাড়ির পাশের মক্তবে লেখা পড়ায় হাতখড়ি। বড় বোনদের খুব আদরের ভাই। জুবিলী স্কুলে ভর্তি হয়ে ভাল ফলাফল করেন। মেট্রিক পাশ করেন প্রথম বিভাগে লেটার সহ। সিলেট এমসি কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাশ করেন প্রথম বিভাগে লেটার সহ। ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি হন। এ সময় আচমকাই আমার দাদা মারা যান। তাঁর মৃত্যুর পর পড়ালেখা চালানো জটিলতায় পড়ে বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়। ঢাকা মেডিকেল কলেজের প্রফেসর আমার মার মামাত ভাই এর সহায়তায় আমার মা এর সাথে বিয়ে হয়। মেডিকেল এ পড়ার সুবাদে ৫২ র
ভালোবাসায় বিজ্ঞান কিংবা রস-রসায়ন

ভালোবাসায় বিজ্ঞান কিংবা রস-রসায়ন

পৃথা শারদী ‌‘ওর সামনে গেলে আমার বুকের ধরফরানি বাড়ে, হাত ঘামে, আঙ্গুলগুলো তিড়তিড়িয়ে কাঁপে, অকারণে হাসি পায়, মাঝে মাঝে কান্নাও পায় বৈকী !' ‌‘বাহ ! আর কিছু হয় না ?’ লাজুক স্বরে মেয়েটি বলল, ‘লজ্জা লাগে মাঝেমাঝে আর সবটা মিলিয়ে ভীষণ ভালো লাগে, আমার মনে হয় আমার সবকিছু ঠিক আছে ।’ এপাশ থেকে নির্লিপ্ত স্বরে বলা হলো, ‘তোমার মস্তিষ্কের ডোপামিন বেড়েছে, এটা আমারও হয় যখন আমি চকোলেট খাই তখন কিংবা একটা ভালো মুভি... তাতেও আমার ভীষণ ভালো লাগে, ডোমাপিন আমার রক্তে তখন বল্গা হরিণ হয়ে ছুটে বেড়ায় । এই যে তোমার মাথা, তার ঠিক এখানটায় হাইপোথ্যালামাস নামের জায়গাটা.. ‘ মেয়ে ঘাড় কাত করে চোখ বড় করে বলল, ‘এসব ডাক্তারি কথা ছাড়েন, আমি প্রেমে পড়েছি, এসব প্রেমে পড়ার লক্ষণ, আমি ওকে ভালোবাসি ।।’ এপাশ থেকে তাও যন্ত্রমানবীর মতো করে বললাম, ‘শোন, ডোপামিন বেড়েছে, টেস্টোস্টেরণও বেড়েছে বোধহয় আর সেরিটো কিছুদিন পর... মানে আর দু’তিন বছ