জুন ২৫, ২০১৯ - Women Words

Day: জুন ২৫, ২০১৯

দিল্লির নিষিদ্ধপল্লী থেকে ফিরল বাংলাদেশি মেয়েটি

দিল্লির নিষিদ্ধপল্লী থেকে ফিরল বাংলাদেশি মেয়েটি

কাজের সন্ধানে চোরাপথে ভারতে এসে দালাল চক্রের হাতে পড়ে দিল্লির নিষিদ্ধপল্লীতে বিক্রি হয়ে যায় এক বাংলাদেশি কিশোরী। প্রায় এক বছর পর প্রশাসন এবং স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার হাত ধরে গতকাল সোমবার পেট্রাপোল সীমান্ত দিয়ে নিজের দেশ বাংলাদেশে ফিরল সেই মেয়েটি। নিজের দেশে ফিরতে পেরে বেজায় খুশি সে। শক্তি বাহিনী নামে দিল্লির একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা এর আগেও এভাবে পাচার হওয়া বাংলাদেশি মেয়েদেরকে দেশে ফেরানোর ব্যবস্থা করেছে।  এই সংস্থার পশ্চিমবঙ্গের এক কর্মকর্তা অজিত রায় জানান, বছর খানেক আগে বাংলাদেশের সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর থানার চাঁদখালি গ্রামের একটি দরিদ্র পরিবারের ১৬ বছরের এক কিশোরী কাজের সন্ধানে দালালের হাত ধরে চোরাপথে ভারতে প্রবেশ করেছিল। এর পর নিজের অজান্তেই পাচারকারীদের হাতে পড়ে যায়। তারা দিল্লিতে নিয়ে গিয়ে তাকে সেখানকার একটি নিষিদ্ধপল্লীতে বিক্রি করে দেয়। সম্প্রতি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা শক্তি বাহিনী ওই
সাবেক স্বামীর সন্তানের মা হতে চান তিনি

সাবেক স্বামীর সন্তানের মা হতে চান তিনি

স্বামী তার সঙ্গে বিচ্ছেদের পথেই হেঁটেছেন। কিন্তু বিচ্ছেদের পরও স্ত্রী চান সাবেক স্বামীর থেকে আরও একটি সন্তান। ৩৫ বছর বয়সী ওই নারী সে দাবি নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন। অদ্ভূত দাবি নিয়ে আদালতে হাজির হওয়া নারী ভারতের মহারাষ্ট্র প্রদেশের বাসিন্দা। আদালতকে তিনি বলেছেন, স্বামীর সঙ্গে তার বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। কিন্তু ইনভিট্রো ফার্টিলাইজেশন পদ্ধতির মাধ্যমে স্বামীর স্পার্ম নিয়ে মা হতে চান তিনি। আবেদনকারী নারী এটি করতে চান নিজের জৈবিক প্রক্রিয়া সাবলীল থাকাকালীন। এই আবেদন নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন তিনি। সরাসরি জানিয়ে দেন তাকে ছেডে চলে যাওয়া স্বামীর সন্তানেরই মা হতে চান তিনি। ডিভোর্স হওয়া স্বামীর থেকে এই নিয়ে দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম দিতে চান। ভারতীয় একটি দৈনিক বলছে, তার এমন দাবি শুনে আদালত জানিয়ে দেন, কেবলমাত্র স্পার্ম ডোনেশনের মাধ্যমেই এটি করা সম্ভব। এ জন্য ইনভিট্রো ফার্টিলাইজেশন পদ্ধতিই উপযুক্ত। ওই নার
বিধ্বস্ত ট্রেনে হারিয়ে গেল দুই নার্সের স্বপ্ন

বিধ্বস্ত ট্রেনে হারিয়ে গেল দুই নার্সের স্বপ্ন

হরিহর আত্মা বলতে যা বুঝায় ফাহমিদা ও সানজিদা তাই ছিলেন। ঘনিষ্ঠ বান্ধবী। সিলেট নার্সিং কলেজে পড়ার সুবাদে দুজন সবসময় একসঙ্গে থাকতেন। তাদের স্বপ্নটা বড় ছিল। নার্সিংয়ের উচ্চতর একটি প্রশিক্ষণ নিতেই গত রোববার রাত ১০টায় আন্তঃনগর উপবন এক্সপ্রেস ট্রেনে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেন দুইজন। স্বপ্ন ছিল পড়ালেখা শেষে পরিবারে সচ্ছলতা ফেরাতে কান্ডারীর ভূমিকা নেবেন। কিন্তু সব স্বপ্ন নিভে গেলো যেন আচমকা।  রোববার রাতে মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার বরমচালে এক ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় সেই স্বপ্ন নিমিষেই শেষ হয়ে যায় তাদের। একসঙ্গে দুই বান্ধবীর মৃত্যুতে পরিসমাপ্তি হলো সম্পর্ক এবং স্বপ্নের। মৌলভীবাজারের কুলাউড়ার বরমচালে যখন ট্রেন পৌঁছে তখন রাত প্রায় পৌনে ১২টা। কুলাউড়ার বরমচাল রেলওয়ে স্টেশন পাড়ি দিয়ে প্রায় ২০০ গজ সামনে যেতেই ইসলামাবাদ গ্রামের বড়ছড়া রেলওয়ে ব্রিজে ওঠার আগেই ব্রিজ ভেঙে বিকট শব্দে ট্রেনটির পেছনের তিনটি বগি ছিটকে