জুন ১৫, ২০১৯ - Women Words

Day: জুন ১৫, ২০১৯

জীবন দিয়ে বাল্যবিয়ের মাশুল দিলেন কুলসুম

জীবন দিয়ে বাল্যবিয়ের মাশুল দিলেন কুলসুম

নওগাঁর সাপাহারে বাল্যবিয়ের বলি হলেন কুলসুম। অপরিণত বয়সে সন্তান ধারণের পর গর্ভপাতের কারণে মারা গেলেন তিনি। হতভাগ্য কুলসুম উপজেলার পাতাড়ী ইউনিয়নের পাতাড়ী গ্রামের রফিকুল ইসলামের মেয়ে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করে আসছিল কুলসুম। এলাকায় অবস্থিত বেসরকারি সংস্থা বিডিও, বিএসডিওর শিশু বিকাশ কেন্দ্রের স্পন্সর শিশু সদস্যও ছিল সে। পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ার সময় দরিদ্র পরিবারের শিশুটির ওপর নজর পড়ে পার্শ্ববর্তী তিলনী গ্রামের উকিল মণ্ডলের ছেলে আব্দুল করিমের (২৫)। তিনি ঢাকায় চাকরি করার সুবাদে বিয়ের প্রস্তাব দেন কুলসুমের মা-বাবার কাছে। শিক্ষিত ও চাকরিজীবী জামাই পাওয়ায় কুলসুমের মা-বাবাও রাজি হয়ে যান এ বিয়েতে। কুলসুমের মতের বিরুদ্ধেই বিয়ে ঠিক হয়ে যায়। বিয়েতে বাধ সেঁধে বসে এনজিও সংস্থা বিডিও, বিএসডিও। তাদের বিকাশ কেন্দ্রের স্পন্সর শিশু সদস্য হওয়ার কারণে তাঁরা কিছুতে এ বিয়ে হতে দেবেন ন
নারী এমপিকে চড় মারায় পুরুষ এমপি গ্রেপ্তার

নারী এমপিকে চড় মারায় পুরুষ এমপি গ্রেপ্তার

ঘটনাটি কেনিয়ায়। দেশটির সংসদে একজন নারী এমপিকে চড় মারেন অপর এক পুরুষ এমপি। শুক্রবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে সহকর্মীকে চর মারার অপরাধে ওই পুরুষ এমপিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। । কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবিতে দেশটির পার্লামেন্ট ভবন অবস্থিত। সেখানে গাড়ি পাকিং এলাকায় চড় মারার এ ঘটনা ঘটে। যে পুরুষ এমপিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তার নাম রশিদ কাসিম। আর ভুক্তভোগী নারী এমপির নাম ফাতুমা গেদি। ঘটনার বিস্তারিত জানতে অভিযুক্ত রশিদ কাসিমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি অভিযোগ করেন, তার নির্বাচনী এলাকার জন্য ফাতুমা গেদি নামের ওই নারী এমপি অর্থ বরাদ্দ দেননি। তাই নিয়ে ফাতুমা গেদির সঙ্গে তার বাগ্বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে ফাতুমা গেদিকে রশিদ কাসিম চড় মারেন। রশিদ কাসিমের হামলার শিকার হওয়ার পর ফাতুমা গেদির একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। টুইটারে ব্যাপকভাবে সেই ছবি সবাই শেয়ার করছেন। ছবি
বিজেপির নারী কর্মীকে গুলি করে হত্যা

বিজেপির নারী কর্মীকে গুলি করে হত্যা

ভারতের উত্তর ২৪ পরগনায় বিজেপির এক নারী কর্মীকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। হাসনাবাদ থেকে ৩ কিলোমিটার দূরের তকিপুর গ্রামে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। সরস্বতী দাস নামের নিহত ওই নারী কর্মীর স্বামীর দাবি, বাজার থেকে ফিরে বাথরুমের পাশে রক্তাক্ত অবস্থায় স্ত্রীকে পড়ে থাকতে দেখেন তিনি। পুলিশ ও স্থানীয়দের সহায়তার সরস্বতী দাসকে টাকি গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। বিজেপির অভিযোগ, কিছুদিন থেকেই সরস্বতী দাসকে হুমকি দিচ্ছিল সেখানকার শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। নিহত সরস্বতী দাসের বয়স ৪২ বছর। তিনি আমলানি পঞ্চায়েতের বিজেপি কর্মী ছিলেন। পরিবারের অভিযোগ, সরস্বতী দাসকে লক্ষ্য করে পর পর ৯ বার গুলি করে তৃণমূলের সন্ত্রাসীরা। তবে এমন অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল। এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা তদন্ত করছে পুলিশ।