ডিসেম্বর ২২, ২০১৮ - Women Words

Day: ডিসেম্বর ২২, ২০১৮

মোহজাল (পর্ব: ছয়)

মোহজাল (পর্ব: ছয়)

অনন্যা হক এই যে মোমেনা বললো,কাদের ওকে খুব ভালবাসতো,তাহলে ফুলি কে দেখেই ভালবাসা কি হাওয়া হয়ে যেতে পারে?মাধবী ভাবে, আসলে ভালবাসা কি এমন হয়? নিজেই বলে,কখনও না।সুখে দুঃখে পাশে না থাকতে পারলে কি তাকে ভালবাসা বলে, সেটা হলো মোহ।মোহ কেটে যেতে বেশি সময় লাগে না।কাদের মোমেনা কে কখনও ভালবাসেনি।সে একটা মোহজালে আটকে ছিল,ফুলিকে দেখে,ফুলির সঙ্গ পেয়ে সেই মোহ কেটে গিয়েছিল। এমন লোক ফুলির মোহও বেশি দিন ধরে রাখতে পারবে না হয়তো। মোমেনা কে জিজ্ঞাসা করে মাধবী, তুই ঘরে ঢুকে এই দৃশ্য দেখে চুপ করে ফিরে এলি,কিছু না বলে? -না, সেদিন আর চুপ করে বসে থাকিনি।ঘরের ভিতরে ঢুকে ফুলিরে বিছানা থেকে হাত ধরে উঠায়ে এক থাপ্পড় মারছি।সিরাজের বাপ বুঝে উঠার আগে চুল ধরে ধাক্কায় উঠোনে নামাইছি। ঐ দিন আমার শরীরে অসুর ভর করছিল। শাশুড়ি হৈ হৈ করে ছুটে আসে আমার কাছ থেকে ছাড়ায় নিয়ে তার ঘরে নিয়ে উঠায়। -তোর বর ঘরে বসে থাকলো?ভয় পাইছিল না
বাবার নির্বাচনী প্রচারণায় ফখরুল কন্যা

বাবার নির্বাচনী প্রচারণায় ফখরুল কন্যা

বাবার হয়ে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিতে অস্ট্রেলিয়া থেকে দেশে এসেছেন মির্জা শামারুহ। তিনি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বড় মেয়ে। দেশে ফিরেই গতকাল শুক্রবার বিকালে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নে পথসভায় সাধারণ জনগণের কাছে ধানের শীষের জন্য ভোট চান ফখরুল কন্যা। বাবার হয়ে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে ধানের শীষের পক্ষে প্রচারণায় অংশ নেন তিনি। শামারুহ বলেন, আমার বাবা ৭০ বছর বয়সেও আপনাদের জন্য লড়াই করে যাচ্ছেন। তিনি যৌবনে স্বাধীনতার জন্য লড়েছেন, এখনও লড়ছেন। আমরা দুই বোন যখন ছোট ছিলাম তখনই বাবা সরকারি চাকরি বাদ দিয়ে জন সেবায় রাজনীতিতে যোগ দেন।  
ভারতের সেরা মুখ্যমন্ত্রী মমতা

ভারতের সেরা মুখ্যমন্ত্রী মমতা

ভারতের সেরা মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য পেলেন স্কচ চিফ মিনিস্টার অব দ্য ইয়ার পুরস্কার। স্কচ গ্রুপের পক্ষ থেকে টুইটারে মমতাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলা হয় যে, ‘প্রশাসনকে উন্নতির শিখরে নিয়ে গিয়েছেন তিনি। যে সব রাজ্যের প্রশাসন ভালো কাজ করেছে ২০১৮ সালে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের স্থান রয়েছে তাদের সবার উপরে’৷ মোট ৩১টি স্কচ পুরস্কার পেয়েছে এবারের পশ্চিমবঙ্গ সরকার। শুধু প্রশাসন চালানোর জন্যই নয়।  সংস্কৃতি, অর্থ, গ্রাম ও নগরের উন্নয়নের জন্যও রাজ্য সরকারকে এই পুরস্কারে সম্মানিত করা হয়েছে বলে জানানো হয়। এর আগে, কন্যাশ্রী প্রকল্পের জন্য রাষ্ট্রপুঞ্জ থেকে সম্মান পেয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর সরকার। রাজ্যের কন্যাদের জীবনধারণকে উন্নতির শিখরে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যেই শুরু হয়েছিল এই প্রকল্প। যা সমাজের সর্বস্তর থেকেই পেয়েছে প্রভূত প্রশংসা। ১০০ দিনে