মে ২১, ২০১৬ - Women Words

Day: মে ২১, ২০১৬

কেন মমতা এভাবে জিতলেন?

কেন মমতা এভাবে জিতলেন?

সমরেশ মজুমদার দুশো এগারোটি আসনে জিতে ফিরে এলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গত সা়ড়ে চার বছরে অনেক বার লিখেছি, পশ্চিমবাংলায় এবং তার আগের বাংলায় রাজনৈতিক ইতিহাসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো জনপ্রিয় নেতা কেউ ছিলেন না। লিখেছি, একেবারে তৃণমূল থেকে উঠে আসা একজন নারী যে জায়গায় পৌঁছেছেন তা প্রায় নবম আশ্চর্যের বলা যেতে পারে। যে দেশের পুরুষরা তো বটেই, নারীরাও আর একজন নারীকে পেছনে ফেলে রাখতে পছন্দ করে সেখানে কালীঘাটের এই মহিলা অবশ্যই ইতিহাস তৈরি করেছেন। এই উত্তরণকে উপেক্ষা করা মানে হল অসৎ উদ্দেশ্যে চোখ বন্ধ করে রাখা। একেবারে তৃণমূল থেকে উঠে আসা একজন নারী যে জায়গায় পৌঁছেছেন তা প্রায় নবম আশ্চর্যের বলা যেতে পারে। যে দেশের পুরুষরা তো বটেই, নারীরাও আর একজন নারীকে পেছনে ফেলে রাখতে পছন্দ করে সেখানে কালীঘাটের এই মহিলা অবশ্যই ইতিহাস তৈরি করেছেন। গত সাড়ে চার বছর আগে বামফ্রন্টের বিরুদ্ধে যখন জনমত ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছিল
ভয়ঙ্কর কথাবার্তা ট্রাম্পের : হিলারি

ভয়ঙ্কর কথাবার্তা ট্রাম্পের : হিলারি

আবারও ট্রাম্পকে একহাত নিলেন প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিলারি ক্লিন্টন। সঙ্গে এও জানালেন, ডেমোক্র্যাটদের হয়ে নভেম্বরের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনিই লড়বেন। দলীয় তরফে চূড়ান্ত ঘোষণার বেশ খানিকটা আগেই। কাল এক মার্কিন সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হিলারি বলেন, দলের তরফে সিদ্ধান্ত প্রায় হয়েই গিয়েছে। অন্য রকম কিছু হতেই পারে না। প্রার্থী হয়ে আমিই লড়ছি। সাক্ষাৎকারটিতেই হিলারি তোপ দাগেন ট্রাম্পকে। সাফ জানান, ট্রাম্পের মতো বিতর্কিত প্রার্থীকে প্রেসিডেন্ট করার ঝুঁকি সামলাতে পারবে না আমেরিকা। ফের তাঁকে ‘অকেজো কামান’ বলেও বেঁধেন প্রাক্তন বিদেশসচিব। প্রচারের শুরু থেকেই যিনি নিজেকে বারাক ওবামার উত্তরসূরি বলে আসছেন। আর ট্রাম্প আগাগোড়াই উল্টো পথে হাঁটছেন। বিদেশনীতি তো বটেই, প্রচারের শুরু থেকেই মার্কিন প্রতিরক্ষা নীতিরও সমালোচনা করে আসছেন ট্রাম্প। সম্প্রতি উত্তর কোরিয়ার ‘একঘরে’ একনায়ক কিম জং উনের স
মুস্তাফিজকে বুঝে ব্যবহার করতে হবে

মুস্তাফিজকে বুঝে ব্যবহার করতে হবে

খুব বড়সড় চেহারার মালিক  নয় মুস্তাফিজুর রহমান। প্রচণ্ড গতি আছে বোলিংয়ে এমনও না। ওই এক মাত্র বোলার নয়, যে ক্রিকেট বলকে সুইং করাতে পেরেছে। এখন তো সবাই কাটার করতে পারে। তার ওপর মাঝেমধ্যেই ছেলেটা হাসে। ফাস্ট বোলারদের ক্ষেত্রে যেটা সচরাচর দেখা যায় না। তাহলে কেন বিশেষজ্ঞরা মুস্তাফিজুরকে টি-টোয়েন্টি ফর্ম্যাটে এখন বিশ্বের সেরা তরুণ ফাস্ট বোলার হিসেবে প্রশংসায় ভরিয়ে দিচ্ছে? পরিসংখ্যান কিন্তু বলছে এ ছেলে বিস্ময়প্রতিভা। ভাবুন ভারতের বিপক্ষে একটা ওয়ান ডে সিরিজে দুটি পাঁচ উইকেট নেওয়া পারফরম্যান্স দিয়ে শুরু। বা আমলা, দুমিনি আর ডি’কককে আউট করে টেস্ট অভিষেক। অথবা চলতি আইপিএলে ওকে দেখেই ব্যাটসম্যানরা যে রকম গলে যাচ্ছে। কয়েক মাসের মধ্যেই মুস্তাফিজুর এমন একটা সমীহ আদায় করে নিয়েছে, যেটা অনেক পেশাদার বোলারের তৈরি করতে সারা জীবন লেগে যায়। মনে হচ্ছে যেন গতকালই ছেলেটা বাংলাদেশে ওর গ্রামের পুকুরের পাশে বসে ছিল। ই