অনন্যা হক Archives - Page 3 of 3 - Women Words

Tag: অনন্যা হক

কন্যা সন্তানেরা জাগো (পর্ব-দুই)

কন্যা সন্তানেরা জাগো (পর্ব-দুই)

অনন্যা হক এটা একটা স্বাভাবিক রীতিতে দাঁড়িয়ে গিয়েছে, পরিবারের ভেতরে ছেলে এবং মেয়েকে ব্যাবধানে রেখে বড় করা।অনেক সূক্ষ সূক্ষ বিষয় থাকে, যে গুলো ঠিক সামনে আনা যায় না, মেয়েরা অবিরত ফেস করতে থাকে, এবং একটা চাপা দুঃখ নিয়ে বড় হতে থাকে। এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তারা মুখ ফুটে বলে না এসব অনাচারের কথা, কিন্তু সন্মানে আঘাত লাগতে থাকে। ক্ষুদ্র পরিসর থেকে শুরু করে, বড় পরিসর, সব জায়গাতেই এই বৈষম্য দেখা যায়। সব চেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো, তারা বাবা, চাচাদের থেকে, অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, এই নারী সমাজ দিয়েই বেশি অবহেলিত হয়। যারা ব্যতিক্রম, এই মনোভাব থেকে বের হয়ে এসেছে, তাদেরকে শ্রদ্ধার সাথে আলাদা করে রাখছি। বড় বড় বিষয়গুলো আইন ও রেওয়াজে রুপ দিয়েছিল পুরুষতান্ত্রিক সমাজ, তাদের নিজেদের স্বার্থে। আর মা, চাচী,খালা, ফুফু গোত্রের নারীরাও আর কিছু না মানুক, এই ব্যাপার গুলো তে খুবই সোচ্চার। অনেক সময় দেখা যায়, বাবা
কন্যা সন্তানেরা জাগো (পর্ব-এক)

কন্যা সন্তানেরা জাগো (পর্ব-এক)

অনন্যা হক আমাদের আদি পুরুষেরা সেই যুগে মেয়েদেরকে লেখাপড়া করার সুযোগ দিত না।অন্দরমহলে রেখে দিত।তাদেরকে ঘরের কাজের জন্য শুধু মাত্র দাসীর মত করে বড় করে তুলতো। কালের বিবর্তনে, মেয়েদের সুপ্ত বাসনা এবং কিছু উদার, আধুনিক, মানসিক ভাবে শিক্ষিত পুরুষদের সাহায্য পেয়ে, মেয়েরা ঘুরে দাঁড়াতে শেখে, সাহস পায়।তাই আজ মেয়েরা এখানে। মেধা আর যোগ্যতায় মেয়েরা ঘরে বাইরে সমান পারদর্শী। মেয়েদের সমান অধিকারের কথা উঠলেই, চারিদিকে হৈ হৈ রব ওঠে, প্রচন্ড বাঁধা সামনে এসে দাঁড়ায়।এগুলো কারা কেন করে আমরা জানি। ঠিক একই কারণে এখনও নারী শ্রমিকদের বেতন পুরুষদের সমান দেয়া হয় না।। আগের যুগের প্রেক্ষাপটে ছেলেরা পৈতৃক সম্পত্তি পুরোটাই ভোগ করতো।কাজেই বাবা-মা কে দেখতে তারা বাধ্য ছিল। অসহায়, বিপন্ন বোনেরাও, নিজের বাড়িতে ভাই, ভাবির বোঝা হয়ে উঠতো। এখন যুগ, সময়, প্রেক্ষাপট পাল্টে গেছে, ঘরে ঘরে একটা দুইটা করে সন্তান।কে বাবা মা, পরিবার
স্তন্যদানের ছবি সোশাল মিডিয়ায় দিয়ে বিতর্কে প্রেসিডেন্টকন্যা

স্তন্যদানের ছবি সোশাল মিডিয়ায় দিয়ে বিতর্কে প্রেসিডেন্টকন্যা

সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন এরকম একটি ছবি সোশাল মিডিয়ায় পোস্ট করে আলোড়ন ফেলে দিয়েছেন কিরগিজস্তানের প্রেসিডেন্টের কনিষ্ঠ কন্যা। ছবিটি ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে, আলিয়া শাগিয়েভা শুধু অন্তর্বাস পরিহিত অবস্থায় তার শিশু সন্তানকে স্তন্য পান করাচ্ছেন। আলিয়া শাগিয়েভা এই ছবিটি সোশাল মিডিয়াতে পোস্ট করেছিলেন গত এপ্রিল মাসে। তার ক্যাপশন হিসেবে তিনি লিখেছিলেন, "আমার সন্তানকে যখন ও যেখানে খাওয়ানো দরকার, আমি তাকে সেখানে ও তখনই খাওয়াবো।" ছবিটি পোস্ট করার সাথে সাথেই প্রেসিডেন্ট কন্যা ও ছবিটির সমালোচনা শুরু হয়। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে অনৈতিক আচরণের। এই অভিযোগ ও সমালোচনার মধ্যেই তিনি ছবিটি সরিয়ে নেন। পরে বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আলিয়া শাগিয়েভা বলেছেন, তার দেশের সংস্কৃতিতে নারীকে যৌনতা হিসেবেই দেখা হয় বলে ছবিটি নিয়ে এরকম বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। "আমাকে যে শরীর দেওয়া হয়েছে সেটি অশ্লীল