মেয়েরা তখন ভাঙে, পরিবার যখন হাত ছেড়ে দেয়
সব্যসাচী মজুমদার
যেদিন থেকে মেয়েটির ফ্রক পড়া বন্ধ হয়, সে দিন থেকেই মেয়েটি বুঝতে পারে তার একটা শরীর আছে। এবং এটাকে ঢেকে রাখতে হয়। তার সম বয়সী ছেলেটা খালি গায়ে ঘুরতে পারলেও সে পারবে না। ছেলেরা বডি দেখালে সেটা গর্বের আর ঘাড়ের উপড়ে কোন মেয়ের ব্রেসিয়ারের ফিতা দেখা গেলেও সেটা অশ্লীলতা!
কঠিন সত্য হলো মেয়েদের প্রথম যৌন হয়রানির অভিজ্ঞতা হয় নিকট কোন আত্মীয় অর্থাৎ খালাত , মামাত , চাচাত , ফুপাত ভাই , দূরসম্পর্কের মামা , চাচা , এমন কি দুলাভাই গোত্রীদের কাছ থেকে। শৈশবে যৌন হয়রানী থেকে বেঁচে যাওয়া মেয়েটা ভাগ্যবান। কিন্তু কৈশোরে প্রথম তাকে ভালো লাগে, ভালোবাসি বলা ছেলেরা বেশির ভাগই হয় তার কোন আত্মীয়। এবং তিক্ত হলেও সত্যি মেয়েটি পরবর্তীতে বুঝতে পারে এটা আসলে ভালোবাসা ছিল না, ছিল তার শরীরটা আঁচড়ে দেবার ছুতো।
মেয়েটা যত বড় হতে থাকে তার জীবনে নোংরা অভিজ্ঞতা তত বাড়ে। একটা মেয়েও খুঁজে