শিল্প ও সাহিত্য Archives - Page 2 of 12 - Women Words

শিল্প ও সাহিত্য

আমাদের শব্দচয়নেই যুদ্ধের ভাব : ইরানত্যাগী লেখক শোলে ওলপে

আমাদের শব্দচয়নেই যুদ্ধের ভাব : ইরানত্যাগী লেখক শোলে ওলপে

সময়টা যেমনই হোক, দুনিয়ার কোনও প্রান্তেই সুখে থাকা সহজ নয়। তবে সময়ের এই চেহারা বদলাতে হলে অনেক ভালবাসা দিয়ে ভরে দিতে হবে চারপাশটা। যুদ্ধের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে কত দিন আর কাটবে? নিজের জন্মস্থান ইরান ছেড়ে মার্কিন মুলুকে বহু বছর কাটিয়ে ফেলেছেন কবি-সংগীতকার-নাট্যকার-অনুবাদক শোলে ওলপে। দফায় দফায় দেখেছেন ভারতের নানা প্রান্ত। সব দেখেশুনে এখন তাঁর মনে হয়, পরিস্থিতি কোথাওই আলাদা নয়। বর্তমান ইরান, বর্তমান ভারত, এমনকি, এ সময়ের আমেরিকা— সবই একই মুদ্রার এ পিঠ আর ও পিঠ। এ বছর জয়পুর লিটারেচার ফেস্টিভালে এসেছেন তাঁর মতো দেশছাড়া মানুষদের ভাবনা-জীবন নিয়ে কথা শোনাতে। সঙ্গে শোনাবেন নিজের গানও। সে সবের আগে আনন্দবাজার ডিজিটালের সঙ্গে একান্ত আড্ডায় বললেন, ‘‘কঠিনের মোকাবিলা করতে গেলে সবার আগে ‘মোকাবিলা’ শব্দটা বদলে ফেলতে হবে। আমাদের রোজের শব্দচয়নে কেমন যেন যুদ্ধ যুদ্ধ ভাব ঢুকে গিয়েছে। তাই আমরা চাইলেও যুদ্ধ থে
মায়া এ্যাঞ্জেলো : জীবন ও কবিতা

মায়া এ্যাঞ্জেলো : জীবন ও কবিতা

অদিতি ফাল্গুনী  বিশ্বখ্যাত মার্কিনী কবি, গায়িকা, অভিনেত্রী, সাংবাদিক ও নাগরিক অধিকার কর্মী মায়া এ্যাঞ্জেলো (এপ্রিল ৪ ১৯২৮- মে ২৮, ২০১৪) এক জীবনে প্রকাশ করেছেন মোট সাতটি আত্মজীবনী, তিনটি প্রবন্ধ সংকলন, বেশ কয়েকটি কবিতার বই। এছাড়াও পঞ্চাশ বছরেরও বেশি সময় ধরে অসংখ্য নাটক, সিনেমা ও টেলিভিশন অনুষ্ঠানেও অংশ নিয়েছেন তিনি। ডজন খানেক পুরষ্কার ও পঞ্চাশটির বেশি সাম্মানিক ডিগ্রি অর্জন করেছেন এই নারী। তবে মায়া সবচেয়ে বেশি পরিচিতি অর্জন করেছেন তাঁর সাত খন্ডের আত্মজীবনী রচনার মাধ্যমেই। ‘আমি জানি কেন খাঁচার পাখি গান গায় (আই নো হোয়াই দ্য কেজড বার্ড সিংস-১৯৬৯)’ রচনার মাধ্যমেই মায়া আন্তর্জাতিক খ্যাতি ও স্বীকৃতি অর্জন করেন এবং এই বইয়ে তাঁর শৈশব থেকে সতেরো বছর বয়স অবধি জীবনের ইতিবৃত্ত অকপটে বর্ণনা করেছেন তিনি। কঠোর সংগ্রামের জীবনে কি করেননি তিনি? কবি ও লেখক হবার আগে রাঁধুনী, যৌনকর্মী, নৈশ ক্লাব নাচিয়ে, অপেরা অ
খুব শীঘ্রই সেন্সরে যাচ্ছে রেজা ঘটকের চলচ্চিত্র ‘হরিবোল’

খুব শীঘ্রই সেন্সরে যাচ্ছে রেজা ঘটকের চলচ্চিত্র ‘হরিবোল’

খুব শীঘ্রই সেন্সরে যাচ্ছে সংখ্যালঘুদের উপর নির্মিত চলচ্চিত্র 'হরিবোল'! আনিসুজ্জামান নিবেদিত ও বলেশ্বর ফিল্মস প্রযোজিত 'হরিবোল' চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেছেন কথাসাহিত্যিক ও নির্মাতা রেজা ঘটক। ছবি'র কাহিনী, সংলাপ ও চিত্রনাট্য করেছেন নির্মাতা রেজা ঘটক নিজেই। বাংলাদেশের একটি সংখ্যালঘু প্রান্তিক পরিবারের সমাজ দ্বারা নীপিড়নের গল্পে নির্মিত হয়েছে চলচ্চিত্র ‘হরিবোল’। মুক্তিযুদ্ধের সময়ে নির্যাতিত এক নারীর সত্য ঘটনা অবলম্বনে একজন তরুণ নির্মাতা একটি সিনেমা নির্মাণ করতে বলেশ্বর জনপদের একটি গ্রামে যান। সেই গ্রামেই সন্ধান পান এই নিপীড়িত সংখ্যালঘু প্রান্তিক পরিবারের। এক গল্পের ভেতরে অন্য এক নতুন গল্প। মুক্তিযুদ্ধ এবং সংখ্যালঘু প্রান্তিক পরিবারকে ঘিরে এরকম এক সমান্তরাল আখ্যানকে উপজীব্য করেই নির্মিত হয়েছে চলচ্চিত্র ‘হরিবোল’। পাশাপাশি প্রান্তিক গ্রামের কৃষ্টি-সংস্কৃতি-ঐতিহ্য ‘হরিবোল’ চলচ্চিত্রে নানাভাবে ফুটিয়
নোবেল পেলেন আরেক নারী

নোবেল পেলেন আরেক নারী

সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার ঘোষণা করেছে সুইডিশ একাডেমি। চলতি বছরের সাহিত্যে নোবেল পেয়েছেন অস্ট্রিয়ান লেখক পিটার হান্দকে। একই সঙ্গে গত বছরের (২০১৮ সালের) স্থগিত থাকা নোবেল সাহিত্য পুরস্কার পেয়েছেন পোলিশ নারী লেখক ওলগা টোকারজুক। আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সময় বিকেল পাঁচটায় সুইডিশ একাডেমি এই দুই বিজয়ীর নাম ঘোষণা করে। ১৯০১ সাল থেকে সাহিত্যের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ এই পুরস্কার দিয়ে আসছে সুইডিশ একাডেমি। উভয় বিজয়ী পুরস্কারের অর্থমূল্য হিসেবে ৯০ লাখ করে ক্রোনার পাবেন। নোবেল জয়ী পোলিশ লেখক ওলগা টোকারজুক গত বছর তার ‘ফ্লাইটস’ উপন্যাসের জন্য সাহিত্যের আরেক মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার ম্যান বুকার জিতেছিলেন। পোল্যান্ডে ১৯৬২ সালে তার জন্ম। ৫৭ বছর বয়সী এই নারী পোলিশ সাহিত্যের বর্তমান প্রজন্মের উপন্যাসিকদের মধ্যে প্রথম সারির একজন। এদিকে ২০১৯ সালের সাহিত্যে নোবেল জয়ী ৭৬ বছর বয়সী অস্ট্রিয়ান নাট্যকার ও উপন্যাসিক পিটার হান
বোধোদয়

বোধোদয়

সুরাইয়া শারমিন আজ আমার মেয়ের বিয়ে। আমার মেয়ে বললাম যাকে, সে ঠিক আমার মেয়ে না।আমার স্ত্রী রাবেয়ার মেয়ে।আমি যখন রাবেয়াকে বিয়ে করি, তখন রাবেয়ার আগের ঘরের এই মেয়ের বয়স মাত্র দু'বছর ছিলো।রাবেয়ার প্রথম স্বামী মারা যায় হঠাৎ করে। দুইদিনের জ্বরে।তখন রাবেয়ার মেয়ে মানে তানিয়ার বয়স মাত্র এক বছর। রাবেয়া বিধবা হওয়ার পরেও কিছুদিন শ্বশুর বাড়িতে ছিলো।তখন শশুর বাড়ির লোকেরা রাবেয়ার সাথে খারাপ আচরণ করতো। তারা সারাক্ষণ রাবেয়া কে অপয়া বলে গালি দিতো। এবং ছোট বাচ্চা টাকে অপয়া বলতো।বলতো, জন্ম নিয়েই বাপ কে খেয়েছে। অথচ রাবেয়ার শ্বশুর বাড়ির লোকরা অশিক্ষিত ছিলো না। আসলে শ্বশুর বাড়িতে রাবেয়া কে রাখতে চাই ছিলো না। এবং রাবেয়ার শ্বশুর জীবিত থাকাকালীন ওর স্বামী মারা যাওয়ায় ওরা রাবেয়ার বাচ্চাকেও সম্পত্তি দেয় নাই। রাবেয়ার চাচা রাবেয়াকে অনেক আদর করতো। উনি রাবেয়া কে উনার কাছে ঢাকায় নিয়ে আসেন। এবং উনার অফিসে চাকরি দেন। উনার বা
নোবেলজয়ী মার্কিন উপন্যাসিক মরিসনের জীবনাবসান

নোবেলজয়ী মার্কিন উপন্যাসিক মরিসনের জীবনাবসান

নোবেলজয়ী মার্কিন লেখক টনি মরিসন আর নেই। শুক্রবার রাতে নিউ ইয়র্কের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয় বলে পরিবারের বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে। ১৯৭০ সালে প্রকাশিত হয় তার প্রথম উপন্যাস 'দ্য ব্লুয়েস্ট আই'। ১৯৯৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পান এই লেখক। তার উপন্যাসের সংখ্যা ১১টি। শনিবার ৮৮ বছর বয়সী মরিসনের মৃত্যুর খবরটি দুঃখের সঙ্গে এক বিবৃতিতে তার পরিবার নিশ্চিত করে। এতে বলা হয়, সোমবার রাতে পরিবারের স্বজন ও বন্ধুবান্ধবদের রেখে চলে গেছেন মরিসন। বিবৃতিতে তার পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হয়, মরিসনের মৃত্যুতে আমাদের বড় ক্ষতি হয়ে গেল। তবু কৃতজ্ঞতা যে দীর্ঘ এবং সুন্দর একটি জীবন কাটিয়েছেন। টনি মরিসনের জন্ম ১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৩১। তার উল্লেখযোগ্য রচনাগুলির মধ্যে রয়েছে 'বিলাভেড', 'সং অফ সলোমন', 'সুলা'। ১৯৮৮ সালে 'বিলাভেড' গ্রন্থের জন্য পুলিৎজার পুরস্কারে সম্মানিত করা হয়েছিল প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের এ
সিনেমাটোগ্রাফির জন্য কান এ পুরস্কার পাচ্ছেন বঙ্গতনয়া

সিনেমাটোগ্রাফির জন্য কান এ পুরস্কার পাচ্ছেন বঙ্গতনয়া

কান চলচ্চিত্র উৎসবে প্রথম উদীয়মান নারী সিনেমাটোগ্রাফার হিসাবে বিশেষ এনকারেজমেন্ট পুরস্কার পেতে চলেছেন কলকাতার মেয়ে মধুরা পালিত। মোস্ট প্রমিসিং সিনেমাটোগ্রাফার সম্মানে ভূষিত হতে চলেছেন তিনি।  বাংলা বিনোদন জগতের তরুণতম এবং সবচেয়ে সম্ভাবনাময় সিনেমাটোগ্রাফারদের অন্যতম মধুরা, এবছর কান চলচ্চিত্র উৎসবে পেতে চলেছেন এই বিশেষ পুরস্কার। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের সদ্য সিনেমাটোগ্রাফিতে স্নাতক, যাঁদের বিগত দুই বা তিন বছর কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে, তাঁদের মধ্যে থেকেই সেরাকে বেছে নেওয়া এবং তাঁকে বিশেষ প্রশিক্ষণ ও উৎসাহ দেওয়া এই পুরস্কারের লক্ষ্য। চলচ্চিত্র উৎসবে রেড কার্পেটে এত দিন হেঁটে এসেছেন বহু ভারতসুন্দরী। তাঁরা সকলেই রূপে গুণে উনিশ-বিশ। সেলেবদের রূপ, ফ্যাশন, স্টাইল স্টেটমেন্ট এইসব নিয়েই এতদিন চর্চায় ব্যস্ত থাকত ভারতীয় বিনোদন জগতের পত্রিকাগুলি। পেজ-থ্রিতে শুধু ফ্যাশন সেন্স দেখিয়েই পাঠকদের মন জয় করার ছবি
কান উৎসবে শিক্ষার্থী নির্মাতাদের মধ্যে ফরাসি তরুণী সেরা

কান উৎসবে শিক্ষার্থী নির্মাতাদের মধ্যে ফরাসি তরুণী সেরা

কান চলচ্চিত্র উৎসবের ৭২তম আসর চলছে। এবারের আসরে শিক্ষার্থী নির্মাতাদের বিভাগ সিনেফঁদাসোতে সেরা হলো ফরাসি তরুণী লুই কোরভয়জিয়ের পরিচালিত ‘মানো আ মানো’। তিনি ফ্রান্সের সিনেফ্যাব্রিকের ছাত্রী। ফলে তার প্রথম ছবি আগামীতে কান উৎসবে স্থান করে নেবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। একইসঙ্গে পুরস্কার হিসেবে তিনি পেয়েছেন ১৫ হাজার ইউরো। পালে দে ফেস্তিভাল ভবনের সাল বুনুয়েলে বৃহস্পতিবার (২৩ মে) বিকাল সাড়ে ৪টায় সিনেফঁদাসো বিভাগের বিজয়ী নাম ঘোষণা করা হয়। এ সময় মঞ্চে ছিলেন স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ও সিনেফঁদাসো বিভাগের বিচারকদের সভাপতি ফরাসি নারী নির্মাতা ক্লেয়ার ডেনিস। এছাড়াও ছিলেন সিনেফঁদাসো বিভাগের অন্য চার বিচারক ফরাসি অভিনেত্রী স্টেসি মার্তা, ইসরায়েলি চিত্রনাট্যকার এরান কলিরিন, গ্রিক নির্মাতা পানোস এইচ. কুত্রাস ও রোমানিয়ান চলচ্চিত্র পরিচালক কাতালিন মিতুলেস্কু। পুরস্কার প্রদান শেষে দেখানো হয় বিজয়ী ছবিগুলো। ‘মানো
প্রথম আরব হিসেবে বুকার পেলেন ওমানের আলহারথি

প্রথম আরব হিসেবে বুকার পেলেন ওমানের আলহারথি

প্রথমবারের মতো ব্রিটেনের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ সাহিত্য পুরস্কার জিতেছেন একজন আরব ঔপন্যাসিক। এ বছরের ম্যানবুকার পুরস্কার জয়ী এই ওমানি লেখকের নাম জোখা আলহারথি। যে উপন্যাসের জন্য তিনি এই পুরস্কার পেয়েছেন সেটির নাম 'সেলেস্টিয়াল বডিস।' ওমানে সামাজিক পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে চেষ্টা করছে এমন তিন বোন এবং তাদের পরিবারকে নিয়ে উপন্যাসের কাহিনী। বিচারকরা লেখিকার ঐশ্বর্যময় কল্পনাশক্তি, লেখার চিত্তাকর্ষক শৈলি এবং কাব্যিক অন্তর্দৃষ্টির প্রশংসা করেন। জোখা আলহারথি এবং তাঁর বইয়ের মার্কিন অনুবাদক মারিলিন বুথের মধ্যে ৫০ হাজার পাউন্ডের পুরস্কারের অর্থ ভাগাভাগি হবে। জোখা আলহারথি সাংবাদিকদের বলেন, "তিনি রোমাঞ্চিত বোধ করছেন এই ভেবে যে সমৃদ্ধ আরব সংস্কৃতির জন্য একটি জানালা খুলে গেল।" তিনি বলেন, এই লেখার অনুপ্রেরণা এসেছে তার নিজের দেশ ওমান থেকে। কিন্তু তিনি মনে করেন আন্তর্জাতিক পাঠকরাও এই গল্পের য
‘উজানে মৃত্যু’: এক ঘোর লাগা ট্র্যাজিক সুরের ব্যঞ্জনা

‘উজানে মৃত্যু’: এক ঘোর লাগা ট্র্যাজিক সুরের ব্যঞ্জনা

রেজা ঘটক বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি'র স্টুডিও থিয়েটার হলে গতকাল শুক্রবার দেখলাম পালাকার-এর নাটক 'উজানে মৃত্যু'। নাটকটির রচয়িতা সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহ। আর এটি নির্দেশনা দিয়েছেন শামীম সাগর। 'উজানে মৃত্যু' নাটকটি পালাকার-এর একটি স্টুডিও প্রযোজনা। 'উজানে মৃত্যু' নাটকে মাত্র তিনটি চরিত্র। একজন নৌকাবাহক, সাদা পোশাক পরিহিত ব্যক্তি ও কালো পোশাক পরিহিত ব্যক্তি। নাটকের তিনজন কুশীলবই গ্রামের খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষ। অত্যন্ত সাধারণ, সহজ-সরল, দরিদ্র ও তৃণমূল্যের মানুষ। একেবারে প্রান্তিক মানুষ। অথচ এঁদের সংলাপগুলো অনেকটা দার্শনিকের মতো। 'উজানে মৃত্যু' নাটকে সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহ নিপীড়িত-অসহায়, সাধারণ মানুষের ভাগ্য বিপর্যয়ের এক চিরায়ত ছবি এঁকেছেন। যেখানে গ্রামবাংলার একেবারে নিম্ন পেশাজীবীদের এক করুণ জীবনচিত্র অনেকটা অ্যাবসার্ড পদ্ধতিতে তুলে ধরা হয়েছে। বাংলা সাহিত্যের বিশ্বমনস্ক, মননশীল, আধুনিক ও ইহজাগতিক চেত