সেপ্টেম্বর ১৪, ২০১৬ - Women Words

Day: সেপ্টেম্বর ১৪, ২০১৬

দূরত্বের পরে

দূরত্বের পরে

সুশান্ত পাল জীবনে এই প্রথমবারের মতো নিজেকে লুকিয়ে ফেলতে ইচ্ছে করছে। খুউব! আমি পালিয়ে যাবো, লুকিয়েই থাকবো। কিন্তু কোথায় পালাবো? কোথায় লুকাবো? জানি না। শুধু এইটুকু জানি, আমি আর পারছি না। “তোকে যে পারতেই হবে রে!” এই কথাগুলি ইদানিং বড় হ্যাকনিড্ শোনায়। আরও বেশি করে দম বন্ধ হয়ে আসে! ওরা কী করে বুঝবে আমি যে কতটা কষ্টে আছি! Please leave me alone! মানুষ যখন কিছু লুকাতে চায়, ভদ্রতার মুখোশটা অভদ্র হতে দেয় না, কাউকে আর কাছের ভাবতে পারে না, তখন বোধহয় দূরত্ব বাড়াতে ইংরেজিতে কথা বলে। এটা কি ভীরুতা? নাকি, অস্বস্তি? আমি সেইদিন কিছুই শুনিয়ে দিতে পারিনি। শুধু তাকিয়ে ছিলাম উনার মুখের দিকে। স্পষ্ট মনে আছে, উনার চোখ আমার চোখের দিকে ছিল না। অন্যদিকে লুকিয়ে-রাখা চোখজোড়ায় আমি সেইদিন শীতলতা দেখেছি। উনার সামনে থেকে নীরবে চলে আসতে না পারলে আমার কোনোদিনই জানা হতো না আমি মানুষকে অমন হাসিমুখেই ক্ষমা করে দিতে পারি! আম
নাম নিয়ে সেন্সরশিপঃ প্রতিবাদে ফিলিস্তিনি নারীরা

নাম নিয়ে সেন্সরশিপঃ প্রতিবাদে ফিলিস্তিনি নারীরা

ফিলিস্তিনে স্থানীয় নির্বাচনে বিভিন্ন প্রকাশনায় মহিলা প্রার্থীদের আসল নাম না লিখে তাদের 'অমুকের বোন..' বা 'তমুকের স্ত্রী.. হিসেবে উল্লেখ করা হয়। তা নিয়ে অনলাইনে বিতর্ক শুরু হয়েছে। তবে নির্বাচন পিছিয়ে যাওয়ায় কর্তৃপক্ষ অবশ্য এখন তা সংশোধনের সুযোগ পাচ্ছে। বিবিসি অনলাইনের খবরে প্রকাশ পেয়েছে, অক্টোবর মাসে পশ্চিম তীর ও গাজায় ওই ভোট হবার কথা ছিল। এ সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রকাশনা বা কাগজপত্রে দেখা যায় নারী প্রার্থীদের নাম উল্লেখ না করে তাদের পরিচয় দেয়া হচ্ছে 'অমুকের বোন..' বা 'অমুকের স্ত্রী..' অথবা শুধু নামের আদ্যাক্ষরটুকু মাত্র দিয়ে । এ নিয়ে প্রথম কথাবার্তা শুরু হয় আগস্ট মাসে - যখন কিছু মহিলা প্রার্থী যেভাবে তাদের নাম কাগজপত্রে ছাপা হচ্ছে - তা নিয়ে আপত্তি তুলে টুইট করা শুরু করেন। টুইটারে ওই প্রার্থীরা দাবি তোলেন তাদের নাম যেন যথাযথভাবে এবং পুরোপুরি লেখা হয়। তারা একটি হ্যাশট্যাগ চাল
স্কুটিতে আগ্রহ বাড়ছে ঢাকার নারীদের

স্কুটিতে আগ্রহ বাড়ছে ঢাকার নারীদের

আহ্‌রার হোসেন ছেলেদের মত ছোট করে ছাটা চুলের এক তরুণী, শার্ট-প্যান্ট পড়া, মোটরসাইকেল চালিয়ে ক্যাম্পাসে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। এই শতকের গোড়ার দিকে যারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়েছেন বা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় গেছেন, তারা হয়ত এ দৃশ্য দেখে থাকবেন।   অতি পরিচিত এই তরুণীটি ছাত্র রাজনীতিতেও ছিলেন সামনের সারীতে। আজ দেড় দশক পর এসেও সেই শাহীনুর নার্গিস ঢাকার রাস্তায় মোটরসাইকেল দাবড়ে বেড়ান। তিনি বলেন,"আমি যখন ঢাকার রাস্তায় বাইক চালাতাম তখন মনে হয় আর কোন মেয়ে বাইক চালাতো না। এখন অনেক মেয়ে স্কুটি চালায়। খুব স্বাচ্ছন্দ্যে সাবলীলভাবে চালায়"। পল্লবীর গৃহবধূ রুনা চৌধুরী। তার লাল রঙের একটি স্কুটি বা ছোট আকারের দুই চাকার স্কুটার আছে। এটিতে করে তিনি দ্বিতীয় শ্রেণী পড়ুয়া ছেলেকে নিয়ে রোজ স্কুলে যান। বাজার করতে যান। এমনকি ডাক্তার দেখাতেও যান। যখন স্বামী থাকেন তখন কি করেন? "ওরও একটা বাইক আছে। তখন