বছরজুড়েই চলেছে নারীর প্রতি সহিংসতা
ইশরাত জাহান ঊর্মি
এ বছরের এপ্রিলে সারাদেশকে নাড়া দেন নুসরাত নামে মাদ্রাসায় পড়া এক তরুণী। ধর্ষণ-নির্যাতন তো অনেকই হয় কিন্তু নুসরাত অনন্য। নুসরাতকে বলা হচ্ছে বহ্নিশিখা। আমরা বলছি, নুসরাত এক বহ্নিশিখা। পহেলা বৈশাখের ঠিক আগে আগে এই নারীটি তার মাদ্রাসা অধ্যক্ষের যৌন নিপীড়নের প্রতিবাদ করেন। থানায় মামলা করেন। এই ‘অপরাধে’ তার গায়ে আগুন ধরিয়ে দেয় অধ্যক্ষের লোকেরা। কয়েকদিন হাসপাতালে যুদ্ধ করে অবশেষে মারা যান নুসরাত। কিন্তু এই মৃত্যু শোকের চেয়েও বেশি বয়ে আনে দ্রোহ আর ক্ষোভ। সারাদেশেই বিক্ষোভ হয়। এর ফলে নুসরাতের খুনিদের বিচারের রায় দ্রুত হয়।
বরিশালে মিন্নি নামে এক তরুণীর স্বামীকে তার সামনেই কুপিয়ে মারা হয়। স্বামী রিফাত শরীফকে খুন হতে দেখে সে। আজব প্রশাসন এক সময় আসল ঘটনা আড়াল করে মিন্নিকেই গ্রেপ্তার করে। বছর শেষে এসব খবরের সঙ্গে যুক্ত হয় গত বছর বনানীর একটি হোটেলে দুই নারীকে ধর্ষণ করা আপন জুয়েলার্সের ম