বিজয়লক্ষ্মী Archives - Page 4 of 7 - Women Words

বিজয়লক্ষ্মী

লাক্স সুন্দরী থেকে বিসিএস ক্যাডার

লাক্স সুন্দরী থেকে বিসিএস ক্যাডার

বিসিএস ক্যাডার হিসেবে সম্প্রতি কর্মস্থলে যোগ দিয়েছেন লাক্স তারকা তানজিমা সোহানিয়া। তিনি ৩৭তম বিসিএসে প্রশাসন ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। ইতোমধ্যে যোগ দিয়েছেন বলেও জানা গেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে পড়াশোনা করেছেন সোহানিয়া। ছোটবেলা থেকেই মেধাবী ছিলেন এই তরুণী।পড়াশোনার পাশপাশি সৃজনশীল কাজের প্রতিও ছিলেন সমান আগ্রহী। গান ও একক অভিনয়ে পেয়েছেন জাতীয় পুরস্কার। পঞ্চম শ্রেণিতে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পাওয়া সোহানিয়া জানান দিয়েছিলেন পড়াশোনাতে এক সময় ভালো করবেন। যার ফল পাওয়া গেল সম্প্রতি। মৌসুমী হামিদ, মুমতাহীনা চৌধুরী টয়া, চিত্রনায়িকা টুইঙ্কেল অরিন, মডেল রাখিদের সাথে ছিলেন ২০১০ সালের লাক্স সুপারস্টার প্রতিযোগিতায়। চ্যাম্পিয়ন না হলেও পুরস্কার জিতে নেন ক্লোজ আপ মিস বিউটিফুল স্মাইল ক্যাটাগরিতেও। সবার দোয়া চেয়ে সোহানিয়া একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন ফেসবুকে। তিনি লিখেছেন, 'আলহামদুলিল্লাহ। মহ
গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড ফ্যাশন শোতে বাংলাদেশের আসমা

গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড ফ্যাশন শোতে বাংলাদেশের আসমা

প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে চলতি মাসের শুরুর দিকে ((৬ এপ্রিল)  মাদ্রিদে অনুষ্ঠিত গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড ফ্যাশন শোতে অংশগ্রহণ করেছেন বাংলাদেশের আসমা সুলতানা। দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে কাজ করে যাওয়া আসমা সুলতানা। ফ্যাশন এন্টারপ্রেনার হিসেবে তিনি পেয়েছেন। সময় যতই গড়াচ্ছে, ক্যারিয়ারে যোগ হচ্ছে, একের পর এক নতুন পালক। দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন মাল্টি ব্র্যান্ড আউটলেট এক্সটেসি ও তার সহযোগি ব্যান্ড জোয়ান অ্যাশ অ্যান্ড জারজেইনের প্রধান ডিজাইনার হিসেবে। গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড ফ্যাশন শো-এর উদ্দেশ্য হলো, পূর্বের রেকর্ড ভেঙে নতুন ইতিহাস তৈরি করা। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না। এবার দুটি রেকর্ড গড়তে যাচ্ছে আয়োজনটি। এরমধ্যে একটি, সবচেয়ে বেশি সময় ধরে ফ্যাশন শো আয়োজন করা। অপরটি, সবচেয়ে বেশি দেশের মডেলদের অংশগ্রহণ। আসমা জানান, মাদ্রিদের একটি বিলাসবহুল ক্যাসিনোতে আ
বিজিএমইএ’র প্রথম নারী সভাপতি রুবানা হক

বিজিএমইএ’র প্রথম নারী সভাপতি রুবানা হক

তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রফতানিকারকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ’র প্রথম নারী সভাপতি নির্বাচিত হলেন হলেন রুবানা হক। আজ ৬ এপ্রিল শনিবার অনুষ্ঠিত বিজিএমইএ’র নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে মোহাম্মদী গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুবানা হকের নেতৃত্বে সম্মিলিত ফোরাম প্যানেল। সম্মিলিত পরিষদের ও ফোরামের ২৬ জন প্রার্থীর মধ্যে ২৬ জনই বিজয়ী হয়েছেন। এর আগে বিজিএমইএ’র নির্বাচন সামনে রেখে সম্মিলিত পরিষদ এবং ফোরাম সমঝোতার মাধ্যমে যে প্যানেল জমা দেয় তাতে দলনেতা করা হয় ঢাকা উত্তরের প্রয়াত মেয়র বিজিএমইএ’র সাবেক সভাপতি আনিসুল হকের স্ত্রী রুবানা হককে। ফলে, বিজিএমইএ’তে আগামী দুই বছর নেতৃত্ব দেবেন রুবানা হক। শনিবার সকাল ৮টায় ঢাকার কাওরান বাজারে বিজিএমইএ ভবনের নুরুল কাদের মিলনায়তনে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। বিকাল ৪টা পর্যন্ত কোনও রকম বিরতি ছাড়াই ভোটগ্রহণ চলে। সংগঠনটির মোট ভোটার এক হাজার ৯৫৬ জন। এর মধ্যে ঢাকায় এক হাজার ৫৯৭। নির
অভিনেত্রী থেকে ভারতের গুগল প্রধান

অভিনেত্রী থেকে ভারতের গুগল প্রধান

‘পাপা ক্যাহতে হ্যায়’ ছবিতে যুগল হংসরাজের নায়িকা হয়েছিলেন ময়ূরী কঙ্গো। গত শতকের নব্বইয়ের দশকের শেষে ‘ঘর সে নিকালতে হি’ গানটিতে তাকে খুব পছন্দ করেছিলেন বলিউডপ্রেমীরা। কিন্তু হুট করে ২০০০ সালের পর অভিনয় ছেড়ে দেন তিনি। ২০০৩ সালের ডিসেম্বর মাসে আদিত্য ধিলো নামের এক ভারতীয়কে বিয়ে করেন ময়ূরী। তারপর স্বামীর সঙ্গে পাড়ি জমান নিউ ইয়র্কে। সেখানে বিপণন ও অর্থায়ন নিয়ে এমবিএ করেন তিনি। ২০০৪ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত নিউ ইয়র্কের বেশ কয়েকটি করপোরেট প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করেছেন। মা হওয়ার সময় আবার ফেরেন ভারতের নয়াদিল্লির গুরগাঁয়ে। সম্প্রতি আবার ভারতে ফিরেছেন ময়ূরী। তবে অভিনেত্রী হিসেবে নয়, ভারতের গুগল ইন্ডাস্ট্রির প্রধান হিসেবে। টাইমস অব ইন্ডিয়ার সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে ময়ূরী বলেন, ‘নতুন কোনো ক্লায়েন্টের সঙ্গে পরিচিত হলেই তাদের চোখ কপালে উঠত। তারা বলতেন, ‘আপনি এই লাইনে কীভাবে এলেন!’ প্রতিবারই নতুন ক্ল
প্রথমবারের মতো এ্যাবল জিতলেন কোন নারী

প্রথমবারের মতো এ্যাবল জিতলেন কোন নারী

প্রথমবারের মতো গণিতে এ্যাবল পুরস্কার জিতেছেন একজন নারী। মঙ্গলবার অঙ্কের আংশিক বিভিন্ন সমীকরণে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে মার্কিন নাগরিক কারেন উলেনবেককে (৭৬) এ্যাবেল পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। খবর এএফপির। এক বিবৃতিতে এ্যাবেল কমিটির চেয়ারম্যান হ্যানস মুনসে-কাস বলেন, কারেন উলেনবেককে তার জ্যামিতিক বিশ্লেষণ ও পরিমাপ তত্ত্বে মৌলিক কাজের জন্য ২০১৯ সালের এ্যাবেল পুরস্কারে ভূষিত করা হলো। গণিতকে নাটকীয়ভাবে পরিবর্তিত করেছেন তিনি। তার তত্ত্বগুলো সংক্ষিপ্ত আকারে আমাদের মধ্যে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে। সম্মাননা হিসেবে তিনি ৬০ লাখ ক্রোনার (ছয় লাখ ২০ হাজার ইউরো, সাত লাখ তিন হাজার মার্কিন ডলার) সমপরিমাণ চেক পাবেন। উলেনবেক প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটির একজন ভিজিটিং সিনিওর রিসার্চ স্কলার। পাশাপাশি তিনি ইনস্টিটিউট ফর এ্যাডভান্সড স্টাডির (আইএএস) ভিজিটিং সহযোগী। দুটি প্রতিষ্ঠানই যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত।
একই বিমানের সহ পাইলট মা ও মেয়ে জুটি

একই বিমানের সহ পাইলট মা ও মেয়ে জুটি

যুক্তরাষ্ট্রের ডেল্টা এয়ারলাইন্সের একটি বিমানের সহ-পাইলট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন মা এবং মেয়ে। তাদের একটি ছবি প্রকাশ পেতেই তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে গেছে। বিমানের ককপিটে পাইলট মা ও মেয়ের ছবি সবার মন জয় করে নিয়েছে। এই দুই সহ-পাইলটের অনুপ্রেরণামূলক গল্প টুইটারে শেয়ার করেছিলেন পাইলট এবং এম্ব্রি-রিডল অ্যারোনটিক্যাল ইউনিভার্সিটির চ্যান্সেলর জন আর ওয়াট্রেট। তিনি পোস্টের ক্যাপশনে লিখেছিলেন, অসাধারণ এক অভিজ্ঞতা। ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলস থেকে জর্জিয়ার আটলান্টা পর্যন্ত বিমানটি চালিয়েছেন মা মেয়ে জুটি। ডেল্টা এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষ এক টুইট বার্তায় লিখেছে, ফ্যামিলি ফ্লাইট ক্রু গোলস! স্বাভাবিকভাবেই এই টুইটটি প্রায় ৪১ হাজার মানুষ পছন্দ করেছেন এবং ১৬ হাজারেরও বেশিবার তা রিটুইট হয়েছে। সহ-পাইলট মা মেয়ের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন সবাই। কিছু মানুষ অবশ্য খুব বেশি উত্তেজিতও হননি এবং তার
ইংলিশ চ্যানেল জয় করলো বাংলার  মেয়ে সায়নী

ইংলিশ চ্যানেল জয় করলো বাংলার মেয়ে সায়নী

কেদারনাথ ভট্টাচার্য জলের সঙ্গে যুদ্ধ করা মোটেও সহজ কাজ ছিলনা। কিন্তু ছোট থেকেই হেরে যাওয়া বড্ড অপচ্ছন্দ ছিল তাঁর। সেই জেদেই এ বার ইংলিশ চ্যানেল পেরোলেন পশ্চিমবঙ্গের মেয়ে সায়নী দাস। বুধবার ভারতীয় সময় সকাল দশটা নাগাদ সাঁতার শেষ হয় তাঁর। সময় লাগে ১৪ ঘণ্টা ৮ মিনিট। যুক্তরাজ্য থেকে ফোনে সায়নী বলেন, ‘‘ঠান্ডায়, যন্ত্রণায় পৌঁছনোর পরে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিলাম। পাইলট টানা ম্যাসাজ করে জ্ঞান ফেরান। তখন অবশ্য সব কষ্টই ফিকে।’’ সায়নীর সঙ্গে ইংল্যান্ড গিয়েছিলেন বাবা, প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক রাধেশ্যামবাবু। তিনিই ছোট থেকে মেয়েকে সাঁতারের প্রশিক্ষণ দেন। মেয়ে ইংলিশ চ্যানেল পেরনোর সময়েও পাশে পাইলট বোটে ছিলেন তিনি। তিনি জানান, একে ক্রমাগত কমতে থাকা তাপমাত্রা, তার উপর ঢেউ, ভাসমান শ্যাওলা, জলজ উদ্ভিদের কাঁটা বারবার গায়ে জড়িয়ে যাওয়ায় খুবই মুশকিলে পড়ছিল সায়নী। পরে কিছুটা ধাতস্থ হয়। তবে সব থেকে বেশি মুশকিল হয় জেল
শুভ জন্মদিন কবি সুফিয়া কামাল

শুভ জন্মদিন কবি সুফিয়া কামাল

কবি সুফিয়া কামালের জন্মদিন আজ। ১৯১১ সালে ২০ জুন তিনি বরিশালের শায়েস্তাবাদে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা সৈয়দ আবদুল বারি, মা সৈয়দা সাবেরা খাতুন। তখনকার পারিবারিক ও সামাজিক প্রতিবেশে বাস করে নিজ চেষ্টায় হয়ে ওঠেন স্বশিক্ষিত ও সুশিক্ষিত। ১৯২৩ সালে মামাতো ভাই সৈয়দ নেহাল হোসেনের সঙ্গে সুফিয়ার বিয়ের পর তিনিই তাঁকে সমাজসেবা ও সাহিত্যচর্চায় উৎসাহ দেন। ফলে তিনি বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে আগ্রহী হন। ১৯২৩ সালে প্রথম গল্প ‘সৈনিক বধূ’ বরিশালের তরুণ পত্রিকায় এবং সওগাত পত্রিকায় তাঁর প্রথম কবিতা  বাসন্তী ছাপা হয় ১৯২৬ সালে। ১৯৬১ সালে পাকিস্তান সরকার কর্তৃক রবীন্দ্রসঙ্গীত নিষিদ্ধের প্রতিবাদে সংগঠিত আন্দোলনে তিনি জড়িত ছিলেন। এই বছরে তিনি ছায়ানটের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। ১৯৬৯ সালে মহিলা সংগ্রাম কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হন, গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেন, পাকিস্তান সরকার কর্তৃক ইতিপূর্বে প্রদত্ত তমঘা-ই-ইমতিয়াজ পদক বর্জন ক
‘সাহসী নারী’র পদক নিলেন ঝালকাঠির শারমিন

‘সাহসী নারী’র পদক নিলেন ঝালকাঠির শারমিন

নিজের বাল্যবিয়ে ঠেকিয়ে দেয়া ঝালকাঠির শারমিন আক্তারকে সাহসী নারীর সম্মাননায় ভূষিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল বুধবার ওয়াশিংটনের ডিন এচেসন মিলনায়তনে ফার্স্টলেডি মেলানিয়া ট্রাম্প তার হাতে ‘ইন্টারন্যাশনাল উইমেন অব কারেজ অ্যাওয়ার্ড’ পদক তুলে দেন বলে যুক্তরাষ্ট্র পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে। ওই অনুষ্ঠানে শারমিনের সঙ্গে বিভিন্ন দেশের আরও ১২ জন নারীকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানটির উপস্থাপনা করেন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতি বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি থমাস শ্যানন। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে মেলানিয়া বলেন, “যখনই নারীর অধিকার খর্ব করা হয়, সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবী নিজেও অনেকটা খর্ব হয়ে পড়ে। আর যখনই পৃথিবীর কোথাও কোনো নারী ক্ষমতায়িত হয়, আমরাও তাদের সঙ্গে শক্তিশালী হয়ে উঠি।” শারমিন আলোচনায় এসেছিলেন গত বছর নভেম্বর মাসে। তিনি বিয়েতে রাজী না হওয়ায় তাঁর মা তাকে পাত্রের সঙ্গে কয়েকদিন একটি কক্ষে আটকে
সাহসী নারীর পুরষ্কার নিতে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের শারমিন

সাহসী নারীর পুরষ্কার নিতে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের শারমিন

নিজের বাল্য বিয়ে ঠেকিয়ে দেয়া বাংলাদেশী কিশোরী শারমিন আক্তারকে এবার সাহসী নারীর পুরষ্কার দিতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের হোয়াইট হাউজ। ঝালকাঠির মেয়ে শারমিন মার্কিন ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্পের হাত থেকে 'সাহসী নারী'র পুরস্কার নেবার জন্য এরই মধ্যে ওয়াশিংটন চলে গেছেন। শারমিন ছাড়াও এ বছর আরো বারোটি দেশের বারো জন নারীকে দেয়া হবে এই পুরস্কার। এদের মধ্যে রয়েছেন মানবাধিকার কর্মী, এনজিও কর্মী, রাজনীতিবিদ, ব্লগার থেকে শুরু করে সৈনিক পর্যন্ত। শারমিন আলোচনায় এসেছিলেন গত বছর নভেম্বর মাসে। তিনি বিয়েতে রাজী না হওয়ায় তাঁর মা তাকে পাত্রের সঙ্গে কয়েকদিন একটি কক্ষে আটকে রেখেছিলেন বলে অভিযোগ ওঠে। এক পর্যায়ে বন্দী দশা থেকে পালিয়ে এসে তিনি মায়ের বিরুদ্ধেই মামলা ঠুকে দেন। নবম শ্রেণিতে পড়ার সময় পনেরো বছর বয়সে তাঁর মা তাঁকে বিয়ে দেয়ার আয়োজন করেছিলো। স্কুলের বন্ধু,সাংবাদিক এবং থানা পুলিশের