মে ৯, ২০২২ - Women Words

Day: মে ৯, ২০২২

মা দিবসে অনাবৃত বেবিবাম্পের ছবি দিলেন পরীমনি

মা দিবসে অনাবৃত বেবিবাম্পের ছবি দিলেন পরীমনি

চলতি সপ্তাহেই বেবিবাম্পের একটি ছবি দিয়েছিলেন নায়িকা পরীমনি। মা দিবসের রাতে আরও একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করেন তিনি। এই ছবিতে দেখা যায়, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে দাঁড়িয়ে আছেন তিনি। অনাবৃত বেবি বাম্পে হাত দিয়ে রেখেছেন। আর পেছন থেকে তাকে জড়িয়ে আছেন স্বামী শরিফুল রাজ। ক্যাপশনে মা দিবসের শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি এই নায়িকা গর্ভ ধারণের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিক পর্যায়ে আছেন বলেও জানান। সমুদ্রপাড়ে পরী-রাজের ছবিটি তুলেছেন আরিফ আহমেদ নামের একজন আলোকচিত্রী। পরী ও রাজের স্নিগ্ধ এই ছবি দেখে মুগ্ধ সবাই। মুহূর্তেই এটি ভাইরাল হয়ে যায় ফেসবুকে। কেবল পরীমণির ফেসবুক পেজেই ছবিটিতে ১ লাখ ৫০ হাজারের বেশি রিঅ্যাকশন এসেছে। পাশাপাশি বিভিন্ন গ্রুপ ও পেজে এটি প্রচুর শেয়ার হয়েছে। ঈদ উপলক্ষে কক্সবাজারে গেছেন রাজ ও পরী। ঈদটা সেখানেই উদযাপন করেছেন তারা। বিয়ের পর সেভাবে দূরে কোথাও ঘুরতে যাননি এ দম্পতি। তাই
ঘিওরে স্ত্রী ও দুই মেয়েকে হত্যাঃ অভিযোগপত্র দাখিল

ঘিওরে স্ত্রী ও দুই মেয়েকে হত্যাঃ অভিযোগপত্র দাখিল

মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় স্ত্রী ও দুই কন্যাকে গলাকেটে হত্যার ঘটনায় আসামী আসাদুজ্জামান রুবেলের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেছে পুলিশ। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ঘিওর থানার উপপরিদর্শক বেলাল হোসেন সোমবার দুপুরে মানিকগঞ্জের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন। এ তথ্য জানান ঘিওর থানার ওসি মো. রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ। রিয়াজ উদ্দিন জানান, আসামি আসাদুজ্জামান রুবেল (৪০) ঋণে জর্জরিত হয়ে তার স্ত্রী লাভলী আক্তার (৩৯), মেয়ে লাজলী আক্তার ছোয়া (১৬) এবং ইহা মনি কথাকে (১২) হত্যা করেছেন বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে। লাভলীর বাবা সাইজুদ্দিনের মামলায় আসাদুজ্জামান রুবেলকে (৪০) ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রুবেল গতকাল রোববার মানিকগঞ্জের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. আব্দুন নূরের আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। এছাড়া ওই মামলায় ১২ জন সাক্ষীর জবানবন্দি নিয়েছে পুলিশ।
যে নারীরা কোন দিন বিয়ে করেন নি, কেমন তাদের জীবন

যে নারীরা কোন দিন বিয়ে করেন নি, কেমন তাদের জীবন

শাহনাজ পারভীন ঢাকার ধানমন্ডিতে এমন এক বাড়িতে গিয়েছিলাম যে ধাঁচের পুরনো ভবন ইদানীং এই শহরে খুঁজে পাওয়া মুশকিল। দরজার বেল বাজাতেই ধীর গতিতে বের হয়ে এলেন সত্তরের কাছাকাছি বয়সী ফাতেমা যোহরা। মনে হল সাথে করে যেন নিয়ে এলেন এক ধরনের নির্ঝঞ্ঝাট আবহ। পরিপাটি বসার ঘরে আসবাবের অনেকগুলোর বয়স তারই সমান। কথা শুরু হতেই হাসিমুখে জানালেন চিরকুমারী জীবন কেমন চলছে তার। "আমি খুবই, খুবই সুখী এখন পর্যন্ত। মাঠে যাই, এনজয় করি। বড় পুকুরের পাশে বসে থাকি। পুকুরে মাছের পোনা ছাড়ি। যখন যেখানে যেতে চাই চলে যাই। বিয়ে না করার সবচেয়ে বড় এক্সাইটিং পার্ট হল আমার কোনা বাইন্ডিংস নাই। আমার কোন চিন্তা নাই। আমার একটা লিবার্টি আছে যে আমাকে কেউ বলছে না তুমি এটা করছ না কেন? এটা করছ কেন? বা এটা করবে না", বলছিলেন যোহরা। বাংলাদেশসহ বিশ্বের প্রায় সকল সমাজে একজন নারী নির্দিষ্ট একটি বয়সে বিয়ে করবেন, সংসারী হবেন