মার্চ ১৩, ২০১৯ - Women Words

Day: মার্চ ১৩, ২০১৯

স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

নেত্রকোনার পূর্বধলায় স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামী ফারুক মিয়াকে (৩০) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে নেত্রকোনা জেলা ও দায়রা জজ কে এম রাশেদুজ্জামান রাজা এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ফারুক মিয়া পূর্বধলার দক্ষিণ কালডোয়ার গ্রামের বাসিন্দা। নিহত লাভলি আক্তার (২২) একই এলাকার বাসিন্দা ছিলেন। রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি ইফতিকার উদ্দিন তালুকদার বলেন, ২০০৯ সালের জানুয়ারি মাসে ফারুক মিয়ার সঙ্গে লাভলি আক্তারের বিয়ে হয়। বিয়ের কয়েক মাস পর থেকেই তাঁদের মধ্যে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দাম্পত্য কলহ হয়। ওই বছরের ১ সেপ্টেম্বর গভীর রাতে ফারুক মিয়া তাঁর স্ত্রী লাভলি আক্তারকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। পরে ওই রাতেই লাশ ঘরের আড়ার সঙ্গে ঝুলিয়ে লাভলি আত্মহত্যা করেছেন বলে প্রচার চালান। এ ঘটনায় নিহতের বাবা জয়নাল আবেদীন বাদী হয়ে পূর্বধলা থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায়
স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন

স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন

ময়মনসিংহে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামী সুরুজ আলীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে ময়মনসিংহের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ নূরুল আমীন বিপ্লব এ রায় ঘোষণা করেন।  দণ্ডপ্রাপ্ত সুরুজ আলী ময়মনসিংহ জেলার ফুলপুর উপজেলার খাল সাইদকোনা গ্রামের বাসিন্দা।  আদালত সূত্র জানায়, ১৯৯৮ সালের ২২ জুন অপমানের প্রতিশোধ নিতে স্ত্রী মুর্শিদা বেগমকে হত্যা করেন স্বামী সুরুজ আলী। এ ঘটনার পর দিন নিহতের বাবা শাহাব উদ্দিন বাদী হয়ে পাঁচজনকে আসামি করে ফুলপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘ ছয় বছর পর পুলিশ সুরুজকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরে শুনানি শেষে বিচারক এ রায় দেন। ময়মনসিংহ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট সঞ্জীব সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।  সূত্র: বাংলানিউজ২৪
চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণ: গ্রেপ্তার ১

চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণ: গ্রেপ্তার ১

পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলায় চতুর্থ শ্রেণির এক ছাত্রীকে (১১) ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতের নাম মো. সুজন (২৫)। সুজনকে একমাত্র আসামী করে এ শিশুটির মা বাউফল থানায় মামলাটি দায়ের করেন। ওই ছাত্রী ও তার মা জানান, গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে বাড়ির পাশে পুকুরে গোসল করতে যায় ওই ছাত্রী। এ সময় সুজন নামের এক তরুণ ছাত্রীকে পরিত্যক্ত ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করে। শিশুটির চিৎকারে তার মা ছুটে আসেন। ততক্ষণে সুজন পালিয়ে যান। এ ঘটনায় শিশুটির মা বাউফল থানায় সুজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘ধর্ষণের আলামত রয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত সুজনকে গতকাল রাতেই গ্রেপ্তার করা হয়। সুজনও ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছেন। আজ বুধবার পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য শিশুটিকে পটুয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে এবং সুজনকে আদালতের মাধ্যমে কার
বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে অবদান: ২৯ জনকে সম্মাননা

বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে অবদান: ২৯ জনকে সম্মাননা

নীলফামারীতে বাল্য বিয়ে প্রতিরোধে অবদান রাখায় ২৯ ব্যক্তিকে সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে। এ উপলক্ষে আজ বুধবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ সম্মাননা প্রদান করা হয়। ইউনিসেফের সহযোগিতায় জেলা প্রশাসন ও বেসরকারী সংস্থা আরডিআরএস আয়োজিত সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক নাজিয়া শিরিন। এতে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. শাহীনুর আলম, ইউনিসেফ বাংলাদেশের চীফ অব ফিল্ড সার্ভিসেস সাইরোজ মাওজি, চীফ অব রংপুর-রাজশাহী ফিল্ড অফিসের নাজিবুল্লাহ হামীম, আরডিআরএস বাংলাদেশের পরিচালক হুমায়ন খালেদ প্রমুখ। প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক নাজিয়া শিরিন বলেন, দেশের উন্নয়ন বঞ্চিত জেলাগুলোর মধ্যে নীলফামারী একটি। নীলফামারীর উন্নয়নের প্রধান বাধা বাল্য বিয়ে।  তিনি বলেন, দেশের শিক্ষার হার যখন ৭৩ শতাংশ তখন নীলফামারী জেলার শিক্ষার হার ৫৩ শতা
মোহজাল (পর্ব:আঠারো)

মোহজাল (পর্ব:আঠারো)

অনন্যা হক আজও মোমেনা দুপুরে জানালার পাশে বসে বাইরে তাকিয়ে ছিল। বসে রাস্তার লোক আসা যাওয়া দেখছিল। আজ স্বামী কে নিয়ে আসার কথা।কখন আসবে জানে না কিছু। কেউ তো যোগাযোগ করেনি, জমিরের কাছে শোনা। বড় মেয়ের সাথে মাঝে মাঝে কথা হয়।তাকে ফোন দিয়েছিল, সেও বলেছে আজ আসবে। রান্না করে রেখেছে ছেলে আর তার আব্বার জন্য। খুব চিন্তা হচ্ছে কেমন দেখবে স্বামী কে। চোখ লেগে আসছিল ঘুমে। পেটে খিদা, ভাবছে ভাত টা খেয়ে নেবে কিনা,কখন আসবে জানে না তো। উঠতে যাবে এমন সময় একটা অটোর শব্দ পেল। অটো এসে বারান্দার সামনে থামে। দরজা খুলে সামনের বারান্দায় গেল।রজব নেমে মোমেনা কে দেখে বলে,ছোট মা আব্বার বিছানা টা ঠিক করো,শরীর টা ভাল না, এখনই শুয়াই দেই। মোমেনা স্বামী কে দেখার জন্য আর দেরি না করে চিন্তিত হয়ে ঘরে গিয়ে ঢুকে বিছানা ঠিক করতে থাকে। অবাক হয় রজবের মুখে কোন দ্বিধা ছাড়া এত সহজে মা ডাক শুনে। তাহলে কি তার অধিকার প্রতিষ্ঠিত হলো