মার্চ ১০, ২০১৯ - Women Words

Day: মার্চ ১০, ২০১৯

আরো দুই ব্রিটিশ আইএস বধূর নাগরিকত্ব বাতিল

আরো দুই ব্রিটিশ আইএস বধূর নাগরিকত্ব বাতিল

শামীমা বেগমের পর নতুন করে আরও দুই আইএস বধূর নাগরিকত্ব বাতিল করেছে ব্রিটেনের হোম অফিস। তারা হলেন ৩০ বছর বয়সী রিমা ইকবাল এবং ২৮ বছর বয়সী জারা ইকবাল। সিরিয়ার একটি রিফিউজি ক্যাম্পে বসবাস করছেন এ দুই বোন। তাদের দুজনের পাঁচ সন্তান রয়েছে। এরমধ্যে বড় সন্তানের বয়স আট বছর। সানডে টাইমসের এক সংবাদে বলা হয়েছে, রিমা এবং জারার নাগরিকত্ব বাতিল করেছে হোম অফিস। যদিও হোম অফিস এ বিষয়ে কোন মন্তব্য করেনি। সিরিয়ার আল হাউল ক্যাম্পে আটক শামীমা বেগমের তিন সপ্তাহের শিশু সন্তানের মৃত্যুর একদিন পরই রিমা ও জারার ব্রিটিশ নাগরিকত্ব বাতিলের সংবাদ গণমাধ্যমে প্রকাশিত হল। ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে বান্ধবী খাদিজা শাহজান এবং আমিরা আব্বাসিকে সঙ্গে নিয়ে তুরস্ক হয়ে সিরিয়া পাড়ি জমিয়েছিলেন শামীমা বেগম। তারা বাঙালী অধ্যুষিত বারা টাওয়ার হ্যামলেটসের বেথনালগ্রীন একাডেমির ছাত্রী ছিলেন। সিরিয়ায় পাড়ি দেওয়ার সময় তিনজনের বয়
পাকিস্তানি পার্লামেন্ট সামলালেন কুমারি কোহালি!

পাকিস্তানি পার্লামেন্ট সামলালেন কুমারি কোহালি!

আন্তর্জাতিক নারী দিবস একটু ভিন্নভাবে পালন করেছে পাকিস্তানের পার্লামেন্ট। নারী দিবসে নারীর প্রতি সম্মান জানাতেই এমন উদ্যোগ তাদের। দিবসটিতে পার্লামেন্টের আপার হাউস পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয় একজন নারীকে। আর এমন দায়িত্ব পেয়ে দারুণ উচ্ছ্বসিত সেই নারী। পার্লামেন্টে দায়িত্ব পাওয়া ঐ নারীর নাম কৃষ্ণা কুমারি কোহালি। তিনি পাকিস্তানের প্রথম হিন্দু নারী সিনেটর। এমন দায়িত্ব পেয়ে কৃষ্ণা নিজেক ভাগ্যবান মনে করেছেন। ৪০ বছর বয়সী কৃষ্ণা ২০১৮-র মার্চ মাসে সিনেটর হিসাবে নির্বাচিত হন। সিনেটর নির্বাচিত হওয়ার আগে তিনি অধিকাংশ সময়ে কাজ করেছেন চুক্তিবন্ধ শ্রমিকদের অধিকার নিয়ে। সিন্ধের নগরপকর এলাকার ধানাগাম গ্রামের বাসিন্দা কৃষ্ণা। ওই এলাকার কোহালি সম্প্রদায় থেকে উঠে এসে পাকিস্তানের পার্লামেন্টের চালকের আসনে বসেন তিনি। পাকিস্তান পার্লামেন্ট পরিচালনার সুযোগ পেলেও তাঁর ছোটবেলা কেটেছে প্রচুর বাধাবিপত্তির মধ্য দিয়েই।
‘মুখের কুলুপ ভাঙতে হবে’

‘মুখের কুলুপ ভাঙতে হবে’

অদিতি দাস ‘ভাবি সমান, হই চৌকস, বদলাই নতুনে’ স্লোগানে পালিত হলো এবার আন্তর্জাতিক নারী দিবস। প্রতিবছর নিয়ম করেই দিবসটি আসে। আমরা ঘটা করে পালন করি। আর ভাবি, ‘এবার হবে’। ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দে অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে মার্কিন মুল্লুকে রাস্তায় নেমেছিলেন সুতা কারখানার নারী শ্রমিকরা। এ ঘটনাই আন্তর্জাতিক নারী দিবসের পটভূমি রচনা করে। এরপর ১৬২ বছর ধরেই নারীরা দৃশ্যত লড়ে চলেছেন নিজের সমঅধিকার আর মানুষ হিসেবে প্রাপ্ত মর্যাদাটুকু প্রতিষ্ঠা করতে। দীর্ঘ দেড়শ বছরের অধিক সময়ের সেই লড়াই আর প্রতি বছর দিবস পালনে কতটুকু কী হয় বা হয়েছে সে হিসাব আপাতত থাক। বরং সম্প্রতি সময়ের কিছু ঘটনার আলোকপাত করি। যেগুলো বিশেষ করে নারীদের পরোক্ষভাবে দারুণ প্রভাবিত করতে পারছে বলে আমার মনে হয়। এসব ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র, বিক্ষিপ্ত এবং আপাত দৃষ্টিতে অতটা গুরুত্বপূর্ণ মনে না হলেও গভীরভাবে কান পাতলে সেসব ঘটনাবলী সত্যিকার অর্থেই যেন কানে কানে বলে য