আগস্ট ২৮, ২০১৭ - Women Words

Day: আগস্ট ২৮, ২০১৭

হাসির প্রয়াণ

হাসির প্রয়াণ

রোমেনা  লেইস সেদিন  শুক্রবার ।হাসির মায়ের শরীরটা বেশ খারাপ। মা কেন যেন চির রুগ্না।বিছানায় পড়ে থাকেন বেশী।বাসায় পোষা কুকুরটাও থেকে থেকে গলা উঁচু করে কাঁদছে কেন জানি। -কাঁদিস না ডন কাঁদিস না।চুপ কর চুপ কর।বিছানায় শুয়ে শুয়েই আম্মা বলেন। ওদের সবার বড়বোনের বিয়ে হয়েছে অনেক বছর।বড়বোন লন্ডনপ্রবাসী।কয়েক বছরে একবার অনেক উপহার নিয়ে বেড়াতে আসেন।মাসখানেক থেকে চলে যান।তবে রানু বুবু নাকি বড় মায়ের মেয়ে।মানে হাসির সৎমায়ের মেয়ে।ওর বাবার দুই বিয়ে। রানুবুবুর মা মারা যাবার পর হাসির মাকে বিয়ে করেন তমিজউদদিন সাব রেজিস্ট্রার । বহুবছর দেশে আর রানুবুবু  আসে না।হাসি,মিনু,বীনু তিনবোন।ভাই দুজন।পিঠাপিঠি ভাই কমল।সব ছোট ভাই অভিক। হাসি সবার বড়। হাসি গোলগাল অপূর্ব সুন্দরী।মায়াবী চেহারা।চুল দেখার মতো, ঘন কালো হাঁটু পর্যন্ত লম্বা।ঠোঁটের বাম পাশে তিল তাঁকে আরও আকর্ষনীয় করেছে।হাসিতে মুক্তো ঝরে।ছোট দুইবোন মিনু,বীনু কমলের ছো
শারীরিক নির্যাতন

শারীরিক নির্যাতন

অনন্যা হক সহমরণ বন্ধ হয়েছিল, বিধবা বিবাহ চালু হয়েছিল একসময়।নারীদের কে তখন জন্তু, জানোয়ারের মত এবং শুধু মাত্র ভোগ্য পণ্য হিসেবে গণ্য করা হতো। একই মানুষ, শুধু শারীরিক গঠনে ভিন্ন বইতো আর কিছু না। মানুষের মধ্যে কতটা পশু প্রবৃত্তি থাকলে, এসব বর্বরতা করা সম্ভব! অন্দরমহলে নারীদের  অব্যাহত লড়াই তো ছিলই, আর কিছু গভীর  অনুভূতি সম্পন্ন, সাহসী,  আলোকিত পুরুষ এগিয়ে  আসার কারণে, এসব বর্বরতা থেকে বেরিয়ে আসার পথ তৈরি হয়। হয়তো কিছু  অন্ধকারে  আলো ঢুকেছে, তাই বলে কি সব অন্ধকার ঘুচে গিয়েছে ?কখনও না । এরই আলোকে এই লেখাটা।সেটা হলো, শারীরিক নির্যাতন। এখনও ঘরে ঘরে অন্দরমহলে, নিম্নবিত্তে তো অহরহ, মধ্যবিত্ত, উচ্চবিত্ত সব মহলে নারীদের উপর, বহু শারীরিক নির্যাতনের নজির আছে। যে গুলো নারীরা একেবারে নিরুপায় না হলে ,পারতপক্ষে গোচরে আনে না কিন্তু অগোচরে বেশি দিন ঢেকেও থাকে না। কিন্তু  এসবের পাশে দাঁড়ানোর কাউকে পাও