আগস্ট ২৬, ২০১৭ - Women Words

Day: আগস্ট ২৬, ২০১৭

হারিয়ে যাইনি, এটাই জরুরী খবর

হারিয়ে যাইনি, এটাই জরুরী খবর

শবনম সুরিতা ডানা বেশ কিছুক্ষণ যাবত একটা প্রবন্ধ চোখের সামনে মেলে বসে আছি। বারবার চোখ বোলাচ্ছি, কিন্ত কিছুই মাথায় ঢুকছে না। ক্রমাগত একটাই প্রশ্ন মাথার ভেতর ঘুরঘুর করছে সকাল থেকে। আমাদের ভেতর এত ঘৃণা কেন? কিছু মানুষ আছেন যাঁদের এক বেলারও ভাত হজম হয়না অন্যের নিন্দা, বা সামনে থাকা কাউকে তিরস্কার না করে। কূটকাচালির আলাপ থেকে সপ্তমে গলা চড়িয়ে গালি দেওয়া যেন তাদের আবশ্যিক, প্রাত্যহিক পুদিনহরা! রোজ ঘুম থেকে ওঠার পর থেকে ঘুমানোর আগমূহুর্ত পর্যন্ত তারা একাধিক মানুষের প্রতি তাদের ক্ষোভ, অতৃপ্তি জাহির করেন কারনে-অকারণে। কখনো আলোচ্য ব্যক্তির উপস্থিতিতে চলে ঠেস দিয়ে কথার লড়াই, আবার তার অনুপস্থিতিতে চলে বেদম চরিত্রহনন। এমন ব্যবহারের কোন কারণ থাকাও যে জরুরী সব সময়, এমনটা নয়। কী এক অজানা বিদ্বেষ, ক্ষোভ বা নিপাট ইগো’র বশে এমন করে থাকেন তারা বলে আমার ধারনা। অথচ, আমার ধারণায় কীই বা আসে যায়। আমি ভাবি অন্য কথা
বিয়ে করলেন লাক্সতারকা নিশা

বিয়ে করলেন লাক্সতারকা নিশা

বিয়ে করলেন মডেল ও অভিনেত্রী মেহরিন ইসলাম নিশা। তাঁর বর সৈয়দ নাঈম আহমেদ একজন বেসরকারি কর্মকর্তা। লাক্সতারকা নিশা জানান, মনের মানুষকে জীবনসঙ্গী হিসেবে পেয়েছি, এটি আমার জন্য বেশ আনন্দের। ও আমার দীর্ঘদিনের চেনাজানা। আমাদের মধ্যে সুন্দর বোঝাপড়া রয়েছে। সবে তো বিয়ে করলাম, সবাইকে নিয়ে রিসেপশন করার ইচ্ছে আছে। আমাদের জন্য দোয়া করবেন। সৈয়দ নাঈম আহমেদের সঙ্গে নিশার বন্ধুত্ব দীর্ঘদিনের। বছর দুয়েক আগে তাদের বন্ধুত্ব রূপ নেয় প্রেমে। শুক্রবার সন্ধ্যায় উত্তরার একটি রেস্তোরাঁয় বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন তারা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন দুই পরিবারের সদস্যরা। নিশা এখন আছেন উত্তরা ৩ নম্বর সেক্টরে, তার শ্বশুরবাড়িতে। আগামী বছর জানুয়ারিতে তাদের বিবাহোত্তর সংবর্ধনা অনুষ্ঠান হওয়ার কথা। এর আগে ৬ সেপ্টেম্বর হানিমুনের উদ্দেশে থাইল্যান্ডে উড়াল দিচ্ছেন নিশা-নাঈম জুটি। ২০১০ সালে লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতায় দ্বিতী
বৈষম্য

বৈষম্য

রিংকি সাহা আমরা হইলাম নীচু জাত। আর তোর কিনা সাধ বামুন ঘরের বউ হওয়ার! তোর ইচ্ছের ও বলিহারি রমা! মায়ের এহেন অবজ্ঞা আমার সহ্য হয়না। নাহয় আমার নামের শেষে একখানা দাস যুক্ত করতে হয় তাই বলে কি আজীবন দাসের মতোই থাকতে হবে নাকি। মা বলে আমার নাকি উপরে চোখ এতো স্বপ্ন নাকি গরীবের দেখতে হয়না। ওসব আমার মাথায় ঢোকেনা। বিয়ে যদি করতেই হয় বামুন ঘরেই করবো ক্ষণ। কি সুন্দর আটপৌরে শাড়ি পড়ে ঠাকুরঘরে ঢুকবো চারদিক থেকে বলবে গিন্নিমা এয়েছেন গিন্নিমা এয়েছেন। ওইযে চক্রবর্তী বাড়ির গিন্নিমা যেমনতর সাজেন আমিও তেমন সাজবো। মা শোনে আর হাসে। তবে ওই হারুন মুখুজ্জে বাপের কাছে বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে এয়েছিলেন। বাপও রাজি হয়েগেছিলো! হোক সে বামুন তাকে আমার মনে ধরেনা! সারাক্ষণ মুখের মধ্যে পান চিবোতে আছে তো আছেই! আমি হলেম ১৬বছরের যুবতি মেয়ে আর উনি ৪০ বছরের বুড়ো! মানায়? আমার ভাল্লাগে অপু দা কে। ওইযে আমাদের গ্রামের চক্রবর্তী মশায়ের ছেলে?