আগস্ট ২৩, ২০১৭ - Women Words

Day: আগস্ট ২৩, ২০১৭

শাড়ি আর স্যান্ডেল পরেই ম্যারাথন শেষ করলেন জয়ন্তী

শাড়ি আর স্যান্ডেল পরেই ম্যারাথন শেষ করলেন জয়ন্তী

দৌঁড় শেষ করে হাঁপাচ্ছেন, অসম্ভব ঘেমেছেন। টানা ৪২ কিলোমিটার দৌঁড় তো আর সোজা কথা নয়! ম্যারাথন দৌড় বলে কথা। সারা বছর বিশ্বের নানা শহরে কয়েক শ ম্যারাথন হয়। কয়েক হাজার প্রতিযোগী এই দৌড় শেষও করেন। কিন্তু এখানে যার কথা বলা হচ্ছে, তিনি শাড়ি আর পায়ে স্যান্ডেল পরে যখন ম্যারাথন শেষ করেন, তখন বিস্ময় প্রকাশ ছাড়া আর কীই-বা করার আছে? গত রবিবার হায়দরাবাদ ফুল ম্যারাথন ৫ ঘণ্টার সামান্য কম সময়ে শেষ করলেন ৪৪ বছরের জয়ন্তী সম্পত কুমার। স্টেডিয়ামে ফেরার পর তার সঙ্গে তখন সেলফি তোলার ধুম লেগে গিয়েছে। হঠাৎ শাড়ি পরে দৌঁড়ানো কেন? জয়ন্তী বলেন, আমি হ্যান্ডলুমে তৈরি নানা জিনিসকে প্রোমোট করতে এবং নারীদের উৎসাহ দিতে শাড়ি পরে দৌঁড়ানোর কথা ভাবি। প্রথমে তো খালি পায়ে দৌঁড়াব ভেবেছিলাম। কিন্তু রাস্তার নুড়ি পাথর পায়ে খুব লাগছিল। তাই স্যান্ডেল পরে নিয়েছিলাম। আমি একজন সাইক্লিস্ট। মাঝে মধ্যেই একটানা সাইক্লিং করতে বেরিয়ে
অর্থের লোভে ষোড়শীকে বৃদ্ধের কাছে বিক্রি করল চাচা-চাচি

অর্থের লোভে ষোড়শীকে বৃদ্ধের কাছে বিক্রি করল চাচা-চাচি

অভিভাবকদের না জানিয়ে পাঁচ লাখ রুপির বিনিময়ে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের সাথে এক ষোড়শীকে বিয়ে দেয়া হয়েছে।ওই স্কুলছাত্রীর চাচা-চাচি অর্থের লোভে ওমানী শেখের কাছে তাকে বিক্রি করে দিয়েছেন বলে জানা গেছে। খবর এনডিটিভির। মেয়েটির বাবা-মা বুধবার পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেন। স্কুলছাত্রীর ওই অসম বিয়ের রঙিন ছবিগুলো বেশ হৈ চৈ ফেলেছে গণমাধ্যমে। ওমানের রাজধানী মাসকাট থেকে ওই স্কুলছাত্রী তাদের বাবা-মাকে এসএমএস করেছে, তোমরা যদি আমাকে এখান থেকে নিয়ে না যাও, আমাকে না উদ্ধার কর, তাহলে আমি মারা যাব। স্কুলছাত্রীর মা মেয়েকে ফিরে পেতে পুলিশসহ ভারত সরকারের সাহায্য চেয়েছেন। তিনি অভিযোগ করেন, মেয়েটির চাচা-চাচি অর্থের লোভে তাদের কাছ থেকে অনুমতি না নিয়ে এই অবৈধ বিয়ের আয়োজন করেছে। প্রমাণ হিসেবে পুলিশের কাছে দেওয়া ছবিতে দেখা যায়, বিয়ের পোশাকে দাঁড়িয়ে আছে অষ্টম শ্রেণির ওই ছাত্রী। পাশে দাঁড়ানো সাদা দাড়িওয়ালা বয়স্ক লোক। আরেকটি ছব
কনে দেখা ( শেষ পর্ব)

কনে দেখা ( শেষ পর্ব)

অনন্যা হক আজ সাত দিন হলো ছেলে পক্ষ দেখে গিয়েছে, কিন্তু কোন খবর জানায়নি। এই বাড়ির সবার মন খারাপ কিন্তু জামিলার কোন ভাবের পরিবর্তন নেই। সংসারের কাজ করে  নতুন  উদ্যমে, তেমনই ঘুরে ফিরে বেড়ায়। মায়ের মন খারাপ, প্রতি দিন স্বামী কে জিজ্ঞাসা করে। আজও খাবার সময় জানতে চায়, ওরা কোন খবর দিছে? আজ ধমক মেরে ওঠে লোকটা, আর কোন কথা নেই তোমার? একই কথা প্রতিদিন বল, খবর দিলে জানতে না? দাদি পাশে থেকে বলে, রাগিস কেন, মা এর মন তো, সম্বন্ধটা ভাল ছিল। চিন্তা তো আমারও হয়। এবার জামিলার আব্বা বলে, মেয়ে কি আমার বোঝা হয়ে গেছে মা? এক জায়গায় বিয়ে হয়নি,সবুর কর। আরও ঘর আসবে। খেতে দাও ভাত গুলো ঠিক মত। যদিও লোকটাও কিছুটা  আশাহত হয়েছে। আজ খাওয়ার পরে দাদি জামিলার ঘরে যায়,  গিয়ে দেখে সে মোবাইলে খুব হেসে হেসে কার সাথে কথা বলছে।দাদিকে দেখেই জামিলা বলে, পরে কথা বলবো, বলেই কেটে দেয় লাইনটা। দাদি বলে, কার সাথে  কথা বলছিলি, এত