আগস্ট ৬, ২০১৭ - Women Words

Day: আগস্ট ৬, ২০১৭

কন্যা সন্তানেরা জাগো (পর্ব-দুই)

কন্যা সন্তানেরা জাগো (পর্ব-দুই)

অনন্যা হক এটা একটা স্বাভাবিক রীতিতে দাঁড়িয়ে গিয়েছে, পরিবারের ভেতরে ছেলে এবং মেয়েকে ব্যাবধানে রেখে বড় করা।অনেক সূক্ষ সূক্ষ বিষয় থাকে, যে গুলো ঠিক সামনে আনা যায় না, মেয়েরা অবিরত ফেস করতে থাকে, এবং একটা চাপা দুঃখ নিয়ে বড় হতে থাকে। এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তারা মুখ ফুটে বলে না এসব অনাচারের কথা, কিন্তু সন্মানে আঘাত লাগতে থাকে। ক্ষুদ্র পরিসর থেকে শুরু করে, বড় পরিসর, সব জায়গাতেই এই বৈষম্য দেখা যায়। সব চেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো, তারা বাবা, চাচাদের থেকে, অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, এই নারী সমাজ দিয়েই বেশি অবহেলিত হয়। যারা ব্যতিক্রম, এই মনোভাব থেকে বের হয়ে এসেছে, তাদেরকে শ্রদ্ধার সাথে আলাদা করে রাখছি। বড় বড় বিষয়গুলো আইন ও রেওয়াজে রুপ দিয়েছিল পুরুষতান্ত্রিক সমাজ, তাদের নিজেদের স্বার্থে। আর মা, চাচী,খালা, ফুফু গোত্রের নারীরাও আর কিছু না মানুক, এই ব্যাপার গুলো তে খুবই সোচ্চার। অনেক সময় দেখা যায়, বাবা
রবীন্দ্রনাথের ছোটগল্পে সমাজ ও রাজনীতি

রবীন্দ্রনাথের ছোটগল্পে সমাজ ও রাজনীতি

দীপংকর গৌতম কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ বাংলা ভাষাও সাহিত্যে নিজেকে দাঁড় করিয়েছিলেন একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে। বাঙালির চিরায়ত ভক্তিরসে নিষিক্ত ছিলেন তিনি, ছিলেন মানবতাবাদী । তার সৃষ্টির মধ্য দিয়ে দিয়ে তিনি মানুষের অন্তর্গত জগতকে যেমন নাড়া দিয়েছেন, তেমনি তার হাত ধরেই বাংলা সাহিত্য বিশ্ব সাহিত্যের উঠোনে পা রেখেছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ছোটগল্পকার। ছোটগল্পকে গনমুখী ও গনমানুষের ভেতরে নেয়ার একক কুতিত্ব তার। রবীন্দ্রনাথের আগে যে গদ্য লেখা হয়নি তা নয়। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর থেকে বঙ্কিমচন্দ্র পর্যন্ত খুবই বাংলা গল্পের চৌহদ্দীর ব্যাপকতা ছিলো না । এক কথায় বলা যায় অল্পদস্তুর ক্ষমতা অর্জন করেছিল বাংলা গদ্য সাহিত্য। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, মধুসূদন দত্ত আর বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়রা তিনজনই সংস্কৃতপ্রবণ বাংলা লিখতেন। বিশেষত বঙ্কিমচন্দ্রের ভাষাতো দুর্বোধ্যতার জটা জালে ঘেরা। গল্পের গণ