আগস্ট ৫, ২০১৭ - Women Words

Day: আগস্ট ৫, ২০১৭

বাড়ছে বিবাহবিচ্ছেদ: নেপথ্যে নানা কারণ দেখছেন মনোবিজ্ঞানীরা

বাড়ছে বিবাহবিচ্ছেদ: নেপথ্যে নানা কারণ দেখছেন মনোবিজ্ঞানীরা

ঢাকার দু'টি সিটি কর্পোরেশন এলাকায় প্রতিবছর ৫ হাজার ১৪৩টি বিবাহবিচ্ছেদের ঘটনা ঘটছে। দুই কর্পোরেশনের তালাক রেজিস্ট্রি দপ্তর জানাচ্ছে – দিন দিন ভয়াবহ আকারে বেড়েই চলেছে বিবাহবিচ্ছেদ। ঢাকায় এর প্রবণতা ইতিমধ্যেই ভয়ংকর রূপ নিয়েছে। এরমধ্যে নিম্নবিত্ত থেকে শুরু করে প্রভাবশালী ও তারকা পরিবারও রয়েছে। বিচ্ছেদের দুই-তৃতীয়াংশ নোটিশই আসছে নারীর কাছ থেকে। আর ঢাকা শহরের তুলনায় সারাদেশে এই চিত্র আরও ভয়াবহ। বিবাহবিচ্ছেদের নেপথ্যে নানা কারণ দেখছেন মনোবিজ্ঞানীরা। ‘‘পারিবারিক, সামাজিক বন্ধন দুর্বল হচ্ছে ক্রমশ। যান্ত্রিক হয়ে যাচ্ছে মানুষ। ভালোলাগা-ভালোবাসাও যাচ্ছে কমে। ফলে বাড়ছে বিবাহবিচ্ছেদ,’’ বললেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক তানিয়া হক। দেখছেন মনোবিজ্ঞানীদের মতে, নির্যাতন, মাদকাসক্ত, সন্দেহ প্রবণতা, একে-অপরের অবাধ্য হওয়া, ধর্মীয় অনুশাসন মেনে না চলা, পুরুষ নির্ভরশীলতা কমে যাওয়া, আত্মমর্যাদা বৃদ্ধি,
জীবনের নতুন অধ্যায়…

জীবনের নতুন অধ্যায়…

রিংকি সাহা আমি বুঝিনা বিয়েতে কেন একটা সাধারণ হালকা শাড়ি পড়া যায়না! এই এত্ত বড় বেনারসি সামলাতে আমি রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছি। তার ওপর এই মঞ্চে আমাকে মধ্যমণি হিসেবে রাখা হয়েছে। প্রত্যেকটা লোক ড্যাবড্যাব করে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। মনে হচ্ছে আমি একখানা সাজানো গোজানো শোপিস। মাঝেমাঝে দু একজন মঞ্চে এসে উপহার দিয়ে যাচ্ছে। এই গরমে বেনারসি সামলিয়ে মুখে হাসি দিয়ে সবাইকে ধন্যবাদ জানানোর ঝক্কি কতোখানি সে আমি হাড়েহাড়ে টের পাচ্ছি। ও দুঃখিত, আমি সিঁথি। আজ আমার বিয়ে। বাবা মায়ের মতেই বিয়ে হচ্ছে। হুম খুশি! শাড়ি ঠিক করছি- হুট করে চোখ আটকে গেল মঞ্চে কে উঠলো? শুভেন্দু দা? হ্যা তাই তো। _ কেমন আছো শুভেন্দু দা ওহ সরি কেমন আছেন? _ কি রে পাগলি তুই আমায় তুমি করে বলতি আজ দেখি ঘটা করে আপনি বলা হচ্ছে হু? _ না আসলে অনেকদিন পর দেখা তাই। বৌদি আসেনি? _ হ্যা এসেছে ওইদিকে আছে মেয়েটাকে খাওয়াচ্ছে। আমি হুট করে ভাবলাম শুভেন্দু
আত্মহত্যা মানে হেরে যাওয়া

আত্মহত্যা মানে হেরে যাওয়া

শাকিলা রুম্পা আত্মহত্যা ইদানীং হুট করেই বেড়ে গেছে, ভাইরাস হয়ে ছড়িয়ে পড়ছে সমাজের কাছে! কিন্তু কেনো এই আত্মনাশ?কি কষ্ট,না পাওয়া,হতাশা তাদের ভিতরে গোপনে বহন করে? কতটা হতাশাগ্রস্ত হলে তারা এই পথ বেছে নেয়? -এই ছেলে-মেয়েগুলোকে নিয়ে যদি একবার কোথাও ঘুরা যেতো ৩-৪ দিনের জন্য, হয়তো এই অল্প বয়সে আত্মহত্যার আগে ভাবতো কয়েকবার। এই ছেলে-মেয়েগুলোর বেশিরভাগই হয়তো হতাশ; জীবনের আনন্দ খুঁজে পায়নি। দেখেনি বাংলাদেশ, দেখেনি বিশ্ব। কেউ হয়তো পরিবার থেকে সময় পায়নি, কেউ প্রেমবিচ্ছেদে জর্জরিত। কেউ ভালবাসা পায়নি,  আবার কেউ ভালবাসতেই শিখেনি। কারো হয়তোবা আবার সংগের অভাব, কারো গুরুত্বের অভাব। তাই খুব সহজেই চলে যাবার সিদ্ধান্তকে সঠিক ভেবে ফেলে এবং সবাইকে কাঁদিয়ে চলে যায়! জীবন একটাই,দ্বিতীয় বার আসার সুযোগ আমাদের নেই,এখানে প্রতিটা খারাপ লাগা এক একটা অভিজ্ঞতা, হয়তো খুব তিক্ত, কিন্তু খুব স্বাভাবিক! কে জানে, এর চেয়েও অনেক