আগস্ট ১, ২০১৭ - Women Words

Day: আগস্ট ১, ২০১৭

ইউএনও তারিক এখন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে

ইউএনও তারিক এখন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে

সম্প্রতি সময়ে আলোচনায় থাকা বরগুনা সদর উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা গাজী তারিক সালমনকে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে সিনিয়র সহকারী সচিব পদে পদায়ন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব আলিয়া মেহের স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ আদেশ জারি করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, আমন্ত্রণপত্রে ছাপানো বঙ্গবন্ধুর ছবি ‌’বিকৃত করা’র অভিযোগে গত ৭ জুন বরিশাল জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট ওবায়েদুল্লাহ সাজু বাদী হয়ে ইউএনও গাজী তারিক সালমনের বিরুদ্ধে বরিশাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ৫ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ চেয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় বিচারক ২৭ জুলাইয়ের মধ্যে গাজী তারিক সালমনকে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়ে সমন জারি করেন। এরপর গত ১৯ জুলাই তারিক সালমন আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করেন। এদিন প্রথমে তার জামিন আবেদন প্রকাশ্যে নাকচ করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন বরিশালের চিফ মেট্রোপলিটন ম
পুরুষতান্ত্রিকতাকে নারীরাই আরও শক্তিশালী করে তুলেছে

পুরুষতান্ত্রিকতাকে নারীরাই আরও শক্তিশালী করে তুলেছে

টুম্পা ধর নারী ! এই বিষযটা আসলে কী, সেটা অনেক ক্ষেত্রে নারীরা নিজেরাই বোঝে না বা জানে না বলে মনে হয়। পুরুষরা প্রায়ই বলে থাকে, নারীর মন বোঝা কঠিন। কিন্তু আমি বলি আমরাও অনেক সময় নিজেরাই নিজেদের চিনতে বা বুঝতে ভুল করি। একবার কেউ একজন আমাকে বলেছিল নারীরা এতো হিংসুটে কেন হয়? উত্তরে আমি বলেছিলাম আসলে তারা জন্মায়ই হিংসার পুটলি সঙ্গে নিয়ে। কি আর করা! বগুড়ায় ঘটে যাওয়া ধর্ষণের ঘটনাটি তারই যেন এক জ্যান্ত প্রমাণ। মেয়ের ধর্ষণের প্রতিবাদে মা মামলা করেছেন। আর এতেই ধর্ষক তুফানের সহযোগী ও তুফানের বউ, শালী, শাশুড়ি মিলে দেখিয়ে দিল তুফান যে আসলেই কি জিনিস। এখানে জানোয়ারের শিকার নারী। আবার সেই জানোয়ারের সহযোগীরাও নারী। একজন ধর্ষকের পক্ষ হয়ে নারীরাই নারীকে আঘাত করেছে, করেছে জঘন্যতম অপমান। এবার আর চুল ছিড়াছিড়ি না একেবারে ন্যাড়া করে দিয়েছে সেই মা-মেয়েকে। কোন বিবেকে বা আবেগে আপ্লুত হয়ে এই সব প্রলয়ংকরী নারীরা এই
ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দৃশ্য টিভিতে সরাসরি সম্প্রচার

ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দৃশ্য টিভিতে সরাসরি সম্প্রচার

শিশু ধর্ষণের দায়ে এক ধর্ষককে জনসম্মুখে গুলি চালিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে ইয়েমেনের সেনাবাহিনী। সোমবার ইয়েমেনের রাজধানী সানায় একটি পাবলিক স্কয়ারে ৪১ বছর বয়সী ওই ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। তিন বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ ছিল ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে। ব্রিটিশ দৈনিক ডেইলি মেইল এক প্রতিবেদনে বলছে, সানায় মুহাম্মদ আল-মাঘরাবি নামের এক ধর্ষককে একটি একে রাইফেল দিয়ে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। ছবিতে দেখা যায়, মাটিতে একটি চাদর বিছানো আছে। চাদরের ওপর শোয়ানো হয়েছে মাঘরাবিকে। দুই হাত বাঁধা হয়েছে পেছনের দিকে। পরে সেনাবাহিনীর এক সদস্য ওই ধর্ষকের পিঠের দুই পাশে দুই পা রেখে দাঁড়িয়ে যান। এ সময় ওই সদস্যের হাতে একে রাইফেল দেখা যায়। শহরের প্রধান স্কয়ারে ওই ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর দেখতে হাজার হাজার মানুষ আশ-পাশে অবস্থান নেন। সোমবার মাঘরাবিকে প্রিজন ভ্যানে করে সানার ওই স্কয়ারে নেয়া হয়। পরে