কলকাতায় কলিং ক্যাবের প্রথম নারী চালক
স্রবন্তী বন্দ্যোপাধ্যায়
কলকাতা শহরে তিনিই প্রথম ওলা, উবেরের মতো কলিং ক্যাবের নারী চালক।
আর পাঁচটা মেয়ের মতো চাকরি করে জীবন কাটাতে চেয়েছিলেন দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং-এর ছাত্রী সুচেতা। কিন্তু হঠাৎ এক দুর্ঘটনায় সালফিউরিক অ্যাসিড পড়ে তাঁর শরীরের সত্তর শতাংশ পুড়ে যায়।‘ দেড় মাস লড়াইয়ের পর, হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরার সময় ডাক্তার নির্দেশ দিয়েছিলেন সব সময় এসি-তে থাকার।’ মার্কেটিং-এর কর্মী সুচেতার তো মাথায় হাত। অনেক ভাবনা-চিন্তার পর দেখলেন, স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে যে পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন, সেই পরিমাণ অর্থ এসি ঘরে বসে তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুযায়ী তিনি অন্তত কলকাতা শহরে পাবেন না।
‘আমার প্রচুর দায়িত্ব ছিল। ওই পরিমাণ অর্থ রোজগারের জন্যই কলিং ক্যাব-এর ব্যবসা শুরু করলাম। আমি বস, আমিই কর্মী,’ গাড়ি চালাতে চালাতে বললেন সুচেতা।
স্টিয়ারিং-এ চোখ পড়তেই দেখা যায় হাত-ভর্তি ট্যাটু। ট্যাটু করতে এত ভাল