মার্চ ৬, ২০১৭ - Women Words

Day: মার্চ ৬, ২০১৭

‘আন্তর্জাতিক নারী দিবস’ এর ইতিহাস

‘আন্তর্জাতিক নারী দিবস’ এর ইতিহাস

বিশ্বজুড়ে ৮ই মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত হয়। নারীদের সফলতার স্বীকৃতি দিতেই এই দিবস। কোন জাতিগত, ভাষাগত, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক বা সাংস্কৃতিক দিক থেকে নয় বরং নারীর নিজস্ব অর্জনের দিক বিবেচনায় এই দিনের স্বীকৃতি দেয়া হয়। সর্বপ্রথম বিংশ শতাব্দীতে উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপে মহিলা শ্রমিকদের কার্যকলাপের ভিত্তিতে এই দিনের স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। আন্তর্জাতিক নারী দিবস উন্নত ও অনুন্নত দেশের মহিলাদের জন্য একটি নতুন বিশ্ব মাত্রা অধিকৃত করেছে। জাতিসংঘের নারী সম্মেলন, আন্তর্জাতিক নারী আন্দোলন, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক বিভিন্ন আন্দোলনের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী নারী অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই দিবসটি উদযাপনের পেছনে রয়েছে নারী শ্রমিকের অধিকার আদায়ের সংগ্রামের ইতিহাস। ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দে মজুরিবৈষম্য, কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট করা, কাজের অমানবিক পরিবেশের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের রাস্তায
নারীবাদের পথে ফুল নেই, কাঁটা আছে

নারীবাদের পথে ফুল নেই, কাঁটা আছে

তসলিমা নাসরিন চিৎকার চেঁচামেচি করার মেয়ে ছিলাম না কখনও। কিছু পছন্দ না হলে আলগোছে নিজেকে সরিয়ে নিতাম। এখনও তাই করি। মা চাইতো আমি ধর্মকর্ম করি। করিনি কখনও। করিনি, কারণ আল্লাহ আছে এই প্রমাণ পাইনি। জিন ভূতে বিশ্বাস করানোর অনেক চেষ্টা চলেছে, কিন্তু ও সবেও বিশ্বাস জন্মায়নি, কারণ ওদের অস্তিত্বেরও কোনও প্রমাণ পাইনি। কিশোরী-বয়সে স্মার্ট যুবকদের ফিরে ফিরে দেখতে ইচ্ছে হতো। কিন্তু লজ্জায় পারতাম না। ছোটবেলা থেকেই অনাত্মীয় পুরুষের সামনে না যাওয়ার অভ্যেস তৈরি হয়েছে। পত্রমিতালি বলে একটা ব্যাপার তখন সবে শুরু হয়েছে, বাড়ির বারণ সত্ত্বেও পত্রমিতালি করেছি। চিঠিতেই সম্ভব ছিল যুবকদের সঙ্গে কথা বলা। চিঠিতেই বন্ধুত্ব হয়েছে। প্রেম চিঠিতেই করেছি। পত্রমিতালি করি বলে বাবার মার খেয়েছি। প্রেম করি বলেও মার খেয়েছি। কিন্তু মেরে আমাকে বাগে আনা যায়নি। প্রেমিককে বিয়ে করে সুখের সংসার করতে শুরু করলাম। ওই সংসারটি করতে গিয়েই গোল
বান্ধবীকে খুন করে মৃতদেহের সঙ্গে বিকৃত যৌনাচার

বান্ধবীকে খুন করে মৃতদেহের সঙ্গে বিকৃত যৌনাচার

মানুষের যৌনাচারে বিচিত্র ও উদ্ভট চিন্তা থাকে। কিন্তু সম্প্রতি মার্কিন এক যুবকের কাণ্ড শিউরে ওঠার মতো। ১৮ বছরের অস্টিন গ্রামারের বিরুদ্ধে অভিযোগ, সে তার রুমমেট ২০ বছরের লেসলি পেরিকে হত্যা করে দীর্ঘদিন মৃতদেহের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে আসছিলেন। যুক্তরাষ্ট্রের সিলোম স্প্রিং এর মিডো কোর্ট এলাকার ২০০ নম্বর বাড়ি থেকে গত ১৭ ফেব্রুয়ারি একটি ফোন যায় স্থানীয় পুলিশ ডিপার্টমেন্টে। ফোনে জানানো হয়, বাড়ির ভেতরে একটি রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে লেসলির বিকৃত মৃতদেহ আবিষ্কার করে। ঘরে লেসলির রুমমেট অস্টিনও উপস্থিত ছিল। সন্দেহবশত অস্টিনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তার পর থেকেই তদন্ত চলছিল। পুলিশের জেরায় শেষমেশ নিজের অপরাধ স্বীকার করে নিয়েছে অস্টিন। জানা গিয়েছে, অস্টিন আদপে আরকানসাস এলাকার বাসিন্দা। কর্মসূত্রে সিলোম স্প্রিং এলাকায় সে আসে বছর কয়েক আগে। সেখানেই লেসলির সঙ্গে
এক তরুণীর মর্মান্তিক কাহিনী

এক তরুণীর মর্মান্তিক কাহিনী

চলতি মাসের ১১ তারিখ ভারতের Quora-য় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক তরুণী তার জীবনের এক মর্মান্তিক গাথা বর্ণনা করেছেন। যা পড়ে চোখের জল ধরে রাখা মুশকিল। তা নিচে তুলে ধরা হলো : আমি ১২ বছর বয়সে অপহৃত হই। ১৭ বছর বয়স পর্যন্ত করতে হয় বেশ্যাবৃত্তি। যখন আমার ১২ বছরের জন্মদিনটা কাটালাম, সেটাই ছিল আমার জীবনের শেষ বার্থ ডে পার্টি। এরপর বাড়ির কাছের এক পার্ক থেকে আমাকে অপহরণ করা হয়। যখন জ্ঞান ফিরল, তখন মনে হলো একটা ট্রাকের মধ্যে রয়েছি। আমার চোখ, মুখ, হাত-পা বাঁধা। চলন্ত গাড়ির শক্ত দেয়ালে আছাড় খাচ্ছিল আমার শরীরটা। আবার যখন জ্ঞান ফিরল, চোখ খুলে দেখি আমি একটা নোংরা ঘরের মধ্যে আছি। কয়েকজন মহিলা আমাকে খাইয়ে দিচ্ছেন, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে দিচ্ছেন। সাহায্য চেয়ে চিৎকার করতেই ওরা আমার মুখে বালিশ চাপা দিল। গায়ের জোরে স্তব্ধ করল আমার গলার স্বর। পরে বুঝতে পারি। প্রভূর হাতে যাতে আমায় মারধর খেতে না হয়, সে জন্যই তারা আ