আগস্ট ৩, ২০১৬ - Women Words

Day: আগস্ট ৩, ২০১৬

বর্তমানের চীনে ভবিষ্যত বাসের যাত্রা শুরু

বর্তমানের চীনে ভবিষ্যত বাসের যাত্রা শুরু

গত মে মাসে যখন এই বাসের একটি ক্ষুদ্র মডেলের ভিডিও প্রকাশ করা হয়, তখন থেকে শুধু চীনে নয় বিশ্বজুড়েই বিস্ময় তৈরি হয়। তিন মাসের মধ্যে এ সপ্তাহে সেই বাসের পরীক্ষা সম্পন্ন করেছে চীন। হেবেই প্রদেশের কিয়ংডাও শহরে তিনশ মিটার লম্বা একটি ট্র্যাকে টিইবি'র (ট্রানজিট এলিভেটেড বাস) পরীক্ষা চালানো হয়। ২১ মিটার দীর্ঘ অস্বাভাবিক উঁচু বাসটি চলবে বিদ্যুতে। এর যাত্রী বহন ক্ষমতা হবে তিনশ। সর্বোচ্চ গতি হবে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার। গত মে মাসে যখন এই বাসের একটি ক্ষুদ্র মডেলের ভিডিও প্রকাশ করা হয়, তখন থেকে শুধু চীনে নয় বিশ্বজুড়েই বিস্ময় তৈরি হয়। তিন মাসের মধ্যে এ সপ্তাহে সেই বাসের পরীক্ষা সম্পন্ন করেছে চীন। হেবেই প্রদেশের কিয়ংডাও শহরে তিনশ মিটার লম্বা একটি ট্র্যাকে টিইবি'র (ট্রানজিট এলিভেটেড বাস) পরীক্ষা চালানো হয়। ২১ মিটার দীর্ঘ অস্বাভাবিক উঁচু বাসটি চলবে বিদ্যুতে। এর যাত্রী বহন ক্ষমতা হবে তিনশ।
পীস স্কুল কর্তৃপক্ষ স্বাধীনতার চেতনার বিরোধীঃ শিক্ষামন্ত্রী

পীস স্কুল কর্তৃপক্ষ স্বাধীনতার চেতনার বিরোধীঃ শিক্ষামন্ত্রী

শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, পীস স্কুলগুলোর লেখাপড়া ও মানসিকতা নতুন প্রজন্মের শিক্ষার্থী ও দেশের জন্য মঙ্গলজনক নয়। এই স্কুলগুলো যারা পরিচালনা করছেন, তাঁরা স্বাধীনতার চেতনার বিরোধী শক্তি বলেও মন্তব্য করেন তিনি। বন্ধের নির্দেশ দেওয়া পীস স্কুলগুলোর শিক্ষার্থীদের দায়দায়িত্ব ওই সব স্কুল কর্তৃপক্ষকেই নিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী। রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে বুধবার এক অনুষ্ঠানে এই মন্তব্য করেন নুরুল ইসলাম নাহিদ। শিক্ষার্থীদের দায়িত্ব তারাই নেবে, যারা তাদের এই পথে (স্কুলে) নিয়ে এসেছে, বলে মন্তব্য করেন শিক্ষামন্ত্রী। গতকাল মঙ্গলবার অনুমোদনহীন ‘পীস’ স্কুলগুলো বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। একই সঙ্গে সাময়িক নিবন্ধন পাওয়া ঢাকার লালমাটিয়ায় অবস্থিত ‘পীস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল’-এর নিবন্ধন বাতিল করেছে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে তার
মহাশ্বেতা দেবীর সাহিত্যে রাজনৈতিক বীক্ষা

মহাশ্বেতা দেবীর সাহিত্যে রাজনৈতিক বীক্ষা

মহাশ্বেতা দেবী প্রতিদিনের বিপ্লবী। শ্রেণী সংগ্রাম তিনি ছড়িয়ে দিতে চেয়েছেন ভদ্র লোকেদের চোখের অন্ধকারে মিশে থাকা অযুত আরণ্যক মানুষের প্রাণ থেকে প্রান্তরে। আজীবন সংগ্রামী, চিন্তা চর্চা করেছেন এবং দেশ ও মানুষ সর্বপ্রকার শোষণমুক্ত হবে সেই লক্ষ্যে সাহিত্য রচনা করেছেন। তিনি সরাসরি সে আদর্শ লালন করতেন, যে আদর্শের ছবি পাওয়া যায় তার সাহিত্য এবং জীবনচর্চায়। পারিবারিকভাবেই তিনি সাহিত্যবেষ্টিত পরিমণ্ডলে বড় হয়েছেন। স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁকে দুটি কবিতা উপহার দিয়েছিলেন। মহাশ্বেতা দেবীর রাজনৈতিক চেতনা নিয়ে আলোচনা করতে গেলে আগে তার পারিবারিক পরিমণ্ডল দেখে নেয়া জরুরি। তাঁর বাবা মনীশ ঘটক বিশিষ্ট সাহিত্যিক এবং রাজনৈতিকভাবে খুবই সচেতন। ছোট কাকা ঋত্বিক ঘটক ভারতীয় চলচ্চিত্রের এক ব্যতিক্রমী প্রতিভার শ্রদ্ধেয়জন। ঋত্বিক ঘটক কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে সরাসরি যুক্ত ছিলেন। এক সময় পার্টিতে তিনি ভিন্ন দলিল স্থাপন করে
মৃত্যুমুখ থেকে ফেরা শরণার্থী ইউসরার পদক জয়ের স্বপ্ন

মৃত্যুমুখ থেকে ফেরা শরণার্থী ইউসরার পদক জয়ের স্বপ্ন

অধিক যাত্রী বুঝাই নৌকাটি মাঝ সমুদ্রে ডুবতে বসেছে। প্রাণ বাঁচাতে ভূমধ্যসাগরে ঝাঁপ দিয়েছিলো কিশোরীটি। কনকনে ঠান্ডায় তিন ঘন্টা সাঁতার কাটতে কাটেত পানিতে জমে যেতে যেতে সে ভাবছিল, জীবন বুঝি শেষ হলো। চোখ যখন বুঝে আসছিল ক্লান্তিতে, মৃত্যু ছাড়া আর কিছু মনে আসছিল না ইউসরা মারদিনির। সিরিয়া থেকে শরণার্থীরা তখন আশ্রয়ের খোঁজে দলে দলে চলেছেন ইউরোপের বিভিন্ন দেশে। সেই তালিকায় নাম লিখিয়েছিলেন সিরিয়ার দামাস্কাসে বসবাস করা ইউসরার পরিবারও। মাথা গোঁজার মতো একটা ঠাঁই পেতে একরাতে সমুদ্রে ভেসে পড়া। কিন্তু নৌকার ইঞ্জিন হঠাৎই বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। বোটের ভার কমাতে প্রথমে সকলে ব্যাগ, জামাকাপড় খুলে সমুদ্রে ছুড়ে ফেলতে শুরু করেন। শেষ পর্যন্ত জলে ঝাঁপ দেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না। সেই দলে ছিলেন ইউসরা এবং তাঁর বোনও। নিজের জীবন বিপন্ন করে সে দিন ওই কিশোরী শুধু নিজের জীবন বাঁচাননি, বাঁচিয়েছিলেন আরও ১৯ জন শরণার্থীর জীবনও। সেই জীবন